বিজ্ঞাপন
নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশের প্রবাসী অধ্যুষিত জনপদ, প্রথম শ্রেনীর পৌরসভা গোলাপগঞ্জে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সংখ্যা একেবারে কম নয়। স্হানীয় লোকজনের পাশাপাশি গোলাপগঞ্জ পৌর এলাকায় কয়েক হাজার বাহিরের লোক বাস করেন। তাদের বেশীর ভাগই শ্রমজীবি ও নিম্ন আয়ের মানুষ। দেশের বিভিন্ন জেলার মানুষ এখানে এসে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে। এই শ্রমজীবি মানুষেরা গোলাপগঞ্জ পৌর সভার সর্বক্ষেত্রে গুরুতপূর্ন ভূমিকা পালন করছে। তারা ছাড়াও স্হানীয় লোকের মধ্যে অনেক লোক দরিদ্রতার সঙ্গে লড়াই করে বেঁচে আছেন।
জুলাই-আগষ্ট বিপ্লবের পর দেশের সব গুলো পৌর পরিষদ বাতিল হলে গোলাপগঞ্জও এর মধ্যে পড়ে। মেয়র ও কাউন্সিলর বিহীন পৌর সভায় দেখা দেয় নানা জটিলতা। নাগরীক জীবনে চরম ভোগান্তির সৃষ্টি হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে পৌর প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দিয়ে বিভিন্ন অফিসারকে ওয়ার্ড কমিশনারের দায়িত্ব পালনের জন্য নিয়োজিত করা হয়। গোলাপগঞ্জ পৌরসভার বিভিন্ন ওয়র্ডের দায়িত্ব পালন করে হাজারো মানুষের হাতে ঈদ উপলক্ষে খাদ্য সামগ্রী তুলে দেন উপজেলা প্রকৌশলী মাহমুদুল হাসান।
এ সময় তিনি সাংবাদিকদের বলেন গরীব অসহায় মানুষের হাতে খাদ্য তুলে দেয়ার বিষয়টি তার কাছে বেশ ভাল লাগছে। তিনি বলেন ব্যক্তিগত ভাবে রমজানে যেভাবে খাদ্য,ইফতার সহ নানা ধরনের খাবার সামগ্রী দান করা হয়েছে তা প্রশংসার দাবী রাখে। এজন্য তিনি প্রশাসনের পক্ষ থেকে দাতাদেরকে ধন্যবাদ জানান।