Advertisement (Custom)

বিজ্ঞাপন
প্রকাশিত: রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
সর্বশেষ সংষ্করণ 2024-02-18T14:22:23Z
সিলেট

জাতীয় গ্রীডে নতুন করে যুক্ত হলো সিলেটের আরও ১৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

বিজ্ঞাপন

ডেস্ক রিপোর্ট : হবিগঞ্জের রশীদপুর গ্যাস ফিল্ডে নতুন কূপের গ্যাস সঞ্চালনের উদ্বোধন করলেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। এ কূপের উদ্বোধনের মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে নতুন করে যুক্ত হলো আরও ১৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস।

রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এ গ্যাস কূপের উদ্বোধন করা হয়।

দেশে গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সিলেট অঞ্চলে জোরালোভাবে জরিপকাজ চলছে বেশ কয়েক বছর থেকে। এই অঞ্চলের মাটির নীচ থেকে প্রতিনিয়ত ভালো খবর আসছে। এখানকার গ্যাস ও তেল জাতীয় অর্থনীতিতেও ভূমিকা রাখছে।

‘রশিদপুর-১১ নম্বর কূপ (অনুসন্ধান কূপ) খনন’ নামে এ প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ২৩৩ কোটি টাকার বেশি। শুরুতে এ প্রকল্পে গ্যাস উন্নয়ন তহবিল (জিডিএফ) থেকে ৯৫ ভাগ এবং কোম্পানির নিজস্ব তহবিল থেকে বাকি ৫ ভাগ অর্থায়নের কথা থাকলেও এখন এটি বাস্তবায়ন করা হয় সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়নে (জিওবি)।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ১২ মে রশিদপুর অনুসন্ধান কূপ-১১ খনন করতে ডিপিপি প্রণয়ন করে অনুমোদনের জন্য পেট্রোবাংলায় পাঠায় এসজিএফএল। পরে ৯ সেপ্টেম্বর জ্বালানি বিভাগের বিভাগীয় প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির (ডিপিইসি) সভায় প্রকল্পটি সম্পূর্ণরূপে সরকারি অর্থায়নে বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। একই সঙ্গে প্রকল্পটির মেয়াদ ধরা হয় ২০২৩ সালের এক জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দুই বছর। ডিপিইসির এ সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে পুনরায় ডিপিপি তৈরি করে এসজিএফএল। নভেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত কোম্পানির সর্বশেষ বোর্ড মিটিংয়ে নতুন ডিপিপি অনুমোদন হওয়ার পর পেট্রোবাংলায় পাঠানো হয়। পরে পেট্রোবাংলা থেকে ডিপিপি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য জ্বালানি বিভাগে পাঠানো হয়েছে।

বর্তমানে রশিদপুর গ্যাস ক্ষেত্রের পাঁচটি কূপ দিয়ে দৈনিক ৪৪ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে। কূপগুলো হলো ১, ৩, ৪, ৭ ও ৮। এ ছাড়া বন্ধ রয়েছে ২ ও ৫ নম্বর কূপ। বন্ধ থাকা কূপ দুটি ওয়ার্কওভারের মাধ্যমে পুনরায় চালু করার পরিকল্পনা করছে সিলেট গ্যাস ফিল্ড লিমিটেড।


বিজ্ঞাপন

জনপ্রিয় সংবাদ