বিজ্ঞাপন
নিজস্ব প্রতিবেদক: গোলাপগঞ্জে কামরুজ্জামান কর্তৃক ফুলবাড়ি মডেল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হানিফ খাঁনের উপর ষড়যন্ত্র মূলক মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টায় ইউনিয়নের কিছমত মাইজভাগ ৭নং ওয়ার্ডবাসীর উদ্যোগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন পরবর্তী প্রতিবাদ সভায় কিছমত মাইজভাগ পূর্ব পাড়া জামে মসজিদের সেক্রেটারি আনোয়ার হোসেন আনার সভাপতিত্বে ও বিশিষ্ট মুরব্বি মাওলানা কামরুল হাসান বেলালীর পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন সাবেক ইউপি সদস্য গোলজার হোসেন, কিছমত মাইজভাগ উত্তরপাড়া জামে মসজিদের সভাপতি ফরহাদ চৌধুরী, নিজাম উদ্দিন, ইরন আহমদ, কামরুল আহমদ, লিমন আহমদ, জয়নুল ইসলাম, মাছুম আহমদ।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন কিছমত মাইজভাগ গ্রামের বিশিষ্ট মুরব্বি আব্দুল আহাদ বাবুল, মখলিছুর রহমান, ফারুক আহমদ খান, ছানাউর রহমান খান, মাসুদুর রহমান, জমির উদ্দিন, কয়ছর আহমদ, মছদ্দর আলী প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গত ১৬ জুলাই রোববার কিছমত মাইজভাগ গ্রামের কামরুজ্জামান মাসুদ ইউনিয়ন পরিষদের আসে একটি ট্রেড লাইসেন্স নেওয়ার জন্য। এই বিষয়টি নিয়ে সে ইউনিয়ন সচিব নজরুল ইসলামের সাথে তর্কে জড়ায়৷ এক পর্যায়ে কামরুজ্জামান মাসুদ সচিব নজরুল ইসলামকে লাঞ্চিত করে৷ খবর পেয়ে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হানিফ খান ইউনিয়নে এসে মাসুদকে বের করে দেন যাতে সে সচিবের সাথে সংঘাতে না জড়ায়। মাসুদ লোক দিয়ে পরিকল্পিত চেয়ারম্যানকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য আগে পিছের ভিডিও না করে শুধু চেয়ারম্যানের বের করে দেওয়ার ভিডিওটি করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়। এছাড়াও সে সিলেট আদালতে চেয়ারম্যান আব্দুল হানিফ খান ও ইউনিয়নের সচিব নজরুল ইসলাম এবং কম্পিউটার অপারেটরকে সাইফুল ইসলাম চৌধুরীকে আসামী করে একটি মিথ্যা মামলাও দায়ের করেছে। এসব ঘটনায় পরিস্কার বুঝা যায় যে সে পরিকল্পিত ভাবে চেয়ারম্যান আব্দুল হানিফ খানকে বেকায়দায় ফেলার জন্য এসব ঘটনা ঘটিয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। বক্তারা এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষী কামরুজ্জামানের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
মানববন্ধনে ৭নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার কয়েক শতাধিক লোক উপস্থিত ছিলেন।
