বিজ্ঞাপন
ডেস্ক রিপোর্ট : চলতি বছরের সিলেট শিক্ষাবোর্ডে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাশের হার ৯৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ। যা সিলেট বোর্ডের ইতিহাসে সবেচেয়ে ভালো ফলাফল।
পাশের হার সর্বোচ্চ সুনামগঞ্জ জেলায়, ৯৭ দশমিক ২৯ শতাংশ।
সিলেট বোর্ডে এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে চার হাজার ৮৩৪ জন শিক্ষার্থী। যা গতবছরের চাইতে ৫৭১ জন বেশি। বোর্ডের আওতাধীন চার জেলার মধ্যে সিলেটের দুই হাজার ২৯৮ জন, মৌলভীবাজারের ৮৬৯ জন, হবিগঞ্জের এক হাজার ৪০ জন ও সুনামগঞ্জের ৬২৭ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে।
এ বছর সিলেট বোর্ডে এক লাখ ১৯ হাজার ৫৫৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে এক লাখ ১৫ হাজার ৭০০ জন উত্তীর্ণ হয়েছে।
সুনামগঞ্জ ছাড়া অন্য তিন জেলার মধ্যে পাশের হার সিলেটে ৯৭ দশমিক ১৬ শতাংশ, মৌলভীবাজারে ৯৬ দশমিক ১১ শতাংশ ও হবিগঞ্জে ৯৬ দশমিক ২৬ শতাংশ। গতবছর সিলেট বোর্ডে পাশের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৭৯ শতাংশ।
পাশের হার ও জিপিএ-৫ দুই সূচকেই এগিয়ে রয়েছে মেয়েরা। মেয়েদের পাশের হার ৯৭ দশমিক ১২ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে দুই হাজার ৮০৬ জন। অপরদিকে ছেলেদের পাশের হার ৯৬ দশমিক ৩৫ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে দুই হাজার ২৮ জন।
সিলেট শিক্ষাবোর্ডে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নেয়া ৯১৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শতভাগ পাশ করেছে এমন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ১৮৫টি।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে সিলেট বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৪৫৪ জন, মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২২৯ জন এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫১ জন।
সিলেট জেলায় জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ হাজার ২৯৮ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ছেলে ১ হাজার ৩৩ জন ও মেয়ে ১ হাজার ২৬৫ জন। হবিগঞ্জের ৮৬৯ শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। এদের মধ্যে ৩৪৫ জন ছেলে এবং ৫২৪ জন মেয়ে। মৌলভীবাজারে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০৪০ জন। এর মধ্যে ৩৯৬ জন ছেলে এবং ৬৪৬ জন মেয়ে। সুনামগঞ্জ জেলায় জিপিএ-৫ পেয়েছেন মাত্র ৬২৭ জন। এর মধ্যে ২৫৪ জন ছেলে এবং ৩৭৩ জন মেয়ে।
এবারের ফলাফলকে আশাব্যঞ্জক উল্লেখ করে সিলেট শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অরুণ কান্তি পাল বলেন, করোনার কারণে এবার স্কুল দীর্ঘসময় বন্ধ ছিল। পরীক্ষাও হয়েছে পরিবর্তিত সিলেবাসে। তবে শিক্ষার্থীরা দ্রুত সবকিছুর সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিয়েছে।
সূত্র : ইউএনবি
পাশের হার সর্বোচ্চ সুনামগঞ্জ জেলায়, ৯৭ দশমিক ২৯ শতাংশ।
সিলেট বোর্ডে এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে চার হাজার ৮৩৪ জন শিক্ষার্থী। যা গতবছরের চাইতে ৫৭১ জন বেশি। বোর্ডের আওতাধীন চার জেলার মধ্যে সিলেটের দুই হাজার ২৯৮ জন, মৌলভীবাজারের ৮৬৯ জন, হবিগঞ্জের এক হাজার ৪০ জন ও সুনামগঞ্জের ৬২৭ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছে।
এ বছর সিলেট বোর্ডে এক লাখ ১৯ হাজার ৫৫৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে এক লাখ ১৫ হাজার ৭০০ জন উত্তীর্ণ হয়েছে।
সুনামগঞ্জ ছাড়া অন্য তিন জেলার মধ্যে পাশের হার সিলেটে ৯৭ দশমিক ১৬ শতাংশ, মৌলভীবাজারে ৯৬ দশমিক ১১ শতাংশ ও হবিগঞ্জে ৯৬ দশমিক ২৬ শতাংশ। গতবছর সিলেট বোর্ডে পাশের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৭৯ শতাংশ।
পাশের হার ও জিপিএ-৫ দুই সূচকেই এগিয়ে রয়েছে মেয়েরা। মেয়েদের পাশের হার ৯৭ দশমিক ১২ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে দুই হাজার ৮০৬ জন। অপরদিকে ছেলেদের পাশের হার ৯৬ দশমিক ৩৫ ও জিপিএ-৫ পেয়েছে দুই হাজার ২৮ জন।
সিলেট শিক্ষাবোর্ডে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশ নেয়া ৯১৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শতভাগ পাশ করেছে এমন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ১৮৫টি।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে সিলেট বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৪৫৪ জন, মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২২৯ জন এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫১ জন।
সিলেট জেলায় জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২ হাজার ২৯৮ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ছেলে ১ হাজার ৩৩ জন ও মেয়ে ১ হাজার ২৬৫ জন। হবিগঞ্জের ৮৬৯ শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। এদের মধ্যে ৩৪৫ জন ছেলে এবং ৫২৪ জন মেয়ে। মৌলভীবাজারে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০৪০ জন। এর মধ্যে ৩৯৬ জন ছেলে এবং ৬৪৬ জন মেয়ে। সুনামগঞ্জ জেলায় জিপিএ-৫ পেয়েছেন মাত্র ৬২৭ জন। এর মধ্যে ২৫৪ জন ছেলে এবং ৩৭৩ জন মেয়ে।
এবারের ফলাফলকে আশাব্যঞ্জক উল্লেখ করে সিলেট শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অরুণ কান্তি পাল বলেন, করোনার কারণে এবার স্কুল দীর্ঘসময় বন্ধ ছিল। পরীক্ষাও হয়েছে পরিবর্তিত সিলেবাসে। তবে শিক্ষার্থীরা দ্রুত সবকিছুর সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিয়েছে।
সূত্র : ইউএনবি