বিজ্ঞাপন
জি ভয়েস ডেস্ক: সংস্কার কাজের জন্য ২০২২ সালের ১১ মার্চ থেকে ১০ জুন পর্যন্ত প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ে বন্ধ থাকবে। এ সময়ে ফ্লাইট ওঠানামা করবে না। সোমবার (২২ নভেম্বর) বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক নোটাম অফিসের এক আদেশে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
এর আগে ১০ নভেম্বর কর্তৃপক্ষ জানায়, চলতি বছরের ১০ ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের ১১ মার্চ পর্যন্ত প্রতিদিন রাত ১২টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়ে বন্ধ থাকবে। এ সময়ে কোনো ফ্লাইট ওঠানামা করবে না।
বিমানবন্দর সূত্রে জানা গেছে, বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের নির্মাণকাজের সুবিধার জন্য নতুন হাইস্পিড কানেকটিং ট্যাক্সিওয়ে বানানো হচ্ছে। ট্যাক্সিওয়ে বানানোর কাজ চলবে রাতে। তাই রাতে রানওয়ে বন্ধ থাকবে।
বালাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন রানওয়ে বন্ধ থাকলেও বিমানবন্দরের স্বাভাবিক কাজে কোনো প্রভাব পড়বে না। এ সময় জরুরি অবতরণের প্রয়োজন হলে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহার করা হবে।
এদিকে, শাহজালাল বিমানবন্দরে শীতকালীন ফ্লাইট-সূচি শুরু হয়েছে। পরিবর্তন করা হয়েছে মধ্যরাতের পরের ফ্লাইটগুলোর সময়ও। প্রতি বছর নভেম্বর থেকে শীতকালীন ফ্লাইটসূচি অনুসরণ করা হয়। কেননা এ সময় রাত ২টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঘন কুয়াশা থাকে। তাই রানওয়ে ‘ভিজিবিলিটি’ কম থাকে বলে উড়োজাহাজের অবতরণ করতে সমস্যা হয়। এ সময়ের মধ্যে জরুরি অবতরণের প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট ফ্লাইট অন্য যেকোনো বিমানবন্দরে পাঠাতে হয়।
বিমানবন্দর সূত্রে জানা গেছে, বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের নির্মাণকাজের সুবিধার জন্য নতুন হাইস্পিড কানেকটিং ট্যাক্সিওয়ে বানানো হচ্ছে। ট্যাক্সিওয়ে বানানোর কাজ চলবে রাতে। তাই রাতে রানওয়ে বন্ধ থাকবে।
বালাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) সূত্রে জানা গেছে, প্রতিদিন রানওয়ে বন্ধ থাকলেও বিমানবন্দরের স্বাভাবিক কাজে কোনো প্রভাব পড়বে না। এ সময় জরুরি অবতরণের প্রয়োজন হলে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহার করা হবে।
এদিকে, শাহজালাল বিমানবন্দরে শীতকালীন ফ্লাইট-সূচি শুরু হয়েছে। পরিবর্তন করা হয়েছে মধ্যরাতের পরের ফ্লাইটগুলোর সময়ও। প্রতি বছর নভেম্বর থেকে শীতকালীন ফ্লাইটসূচি অনুসরণ করা হয়। কেননা এ সময় রাত ২টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঘন কুয়াশা থাকে। তাই রানওয়ে ‘ভিজিবিলিটি’ কম থাকে বলে উড়োজাহাজের অবতরণ করতে সমস্যা হয়। এ সময়ের মধ্যে জরুরি অবতরণের প্রয়োজন হলে সংশ্লিষ্ট ফ্লাইট অন্য যেকোনো বিমানবন্দরে পাঠাতে হয়।