বিজ্ঞাপন
ডেস্ক রিপোর্ট : চার বছর আগে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় পা হারায় জান্নাত আক্তার। চিকিৎসার পর ডান পায়ের হাঁটুর নিচ থেকে কেটে ফেলেন চিকিৎসকরা। এরপর থেকেই ক্রাচ দিয়ে চলাফেরা করতে শুরু করে শিশু মেয়েটি। চিকিৎসকরা একটি কৃত্রিম পা লাগানোর পরামর্শ দেন। তবে অভাব-অনটনের কারণে একটি কৃত্রিম পা লাগানোর টাকা জোগাড় করতে পারেননি জান্নাত আক্তার রিয়ার বাবা।
জৈন্তাপুর উপজেলার ছয় নম্বর চিকনাগুল ইউনিয়নের (পূব সাতজনি) গ্রামের হতদরিদ্র দিনমজুর কয়েছ আহমদের শিশু কন্যা জান্নাত আক্তার রিয়া(৬)।
চার বছর আগে এক সড়ক দুর্ঘটনায় চিকিৎসার পর তার পায়ের হাঁটুর নিচে থেকে কেটে ফেলে দেওয়া হয়।
তাঁর বাবা কয়েছ আহমদ জানান, বয়সে আমার মেয়ে অন্য বাচ্চাদের মতো স্কুল মাদ্রাসায় যাওয়ার কথা কিন্তু একটি দুর্ঘটনা আমার মেয়ের সারাজীবনের কান্না হয়ে দাঁড়িয়েছে। ডাক্তার বলেছেন প্লাস্টিক সার্জিরির মাধ্যমে যদি একটি কৃত্রিম পা লাগানো যায় সে চলাফেরা করতে পারবে। কিন্তু আমি একজন দিনমজুর মানুষ বর্তমান সময়ে পরিবার নিয়ে খেয়ে বাঁচা দায়।
ডাক্তারের পরামর্শ মতো প্রায় এক লক্ষ টাকার প্রয়োজ যা আমার পক্ষে সংগ্রহ করা সম্ভব নয়। তাই আমি সমাজের সকল বিত্তবান দের কাছে আমার শিশু কন্যার জন্য সহযোগিতা কামনা করছি।রিনাকে সহযোগিতা পাঠাতে ও যোগাযোগ তাঁর পিতা কয়েছ আহমদ মোবাইল নং পার্সোনাল বিকাশ 01737482173।
সংবাদ সৌজন্যে : সিলেট প্রতিদিন।