বিজ্ঞাপন
জি ভয়েস ডেস্ক: পাবনার ঈশ্বরদীতে গতকাল বুধবার (২৭ অক্টোবর) বিকেলে মোটরসাইকেলের কাগজপত্র যাচাইয়ের সময় নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানির (নেসকো) উপ-সহকারী প্রকৌশলীকে মোটরযান আইনে জরিমানা ও তার মোটরসাইকেল জব্দ করে ট্রাফিক পুলিশ। এ ঘটনায় বকেয়া বিলের অভিযোগে ট্রাফিক অফিসের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয় বিদ্যুৎ বিভাগ।
এ নিয়ে সমালোচনার মুখে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার তিন ঘণ্টার মাথায় রাত সাড়ে ৮টার দিকে পুনরায় ট্রাফিক অফিসে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছে। বিনিময়ে ওই প্রকৌশলীর মোটরসাইকেল ফেরত দিয়েছে পুলিশ।
ট্রাফিক অফিস সূত্রে জানা গেছে, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করার তিন ঘণ্টা পর রাত সাড়ে ৮টার দিকে নেসকোর গাড়ি এসে ট্রাফিক অফিসে পুনরায় বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়। এরপর কাগজপত্র জমা নিয়ে মোটরসাইকেলটি ফেরত দিয়েছে ট্রাফিক পুলিশ।
জানা গেছে, ঈশ্বরদী শহরের পোস্ট অফিস মোড়ে বুধবার বিকেলে ট্রাফিক পুলিশের নিয়মিত যানবাহন চেকিং চলছিল। বিকেল ৫টার দিকে ঈশ্বরদী বিদ্যুৎ বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী রাসেল মিঞার কাছে তার মোটরসাইকেলের কাগজপত্র দেখতে চায় ট্রাফিক পুলিশ। তাৎক্ষণিক কাগজপত্র দেখাতে না পারায় ও হেলমেট না থাকায় ট্রাফিক আইনে ওই প্রকৌশলীকে জরিমানা ও তার মোটরসাইকেলটি জব্দ করা হয়। এর কিছুক্ষণ পর বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে বিদ্যুৎ অফিস থেকে একটি গাড়ি এসে শহরের শেরশাহ রোডের ট্রাফিক অফিসের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে চলে যায়। এতে পুরো অফিস অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে।
খবর পেয়ে ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফিরোজ কবির ট্রাফিক অফিস পরিদর্শন করেন। ওই সময় তিনি জানান, অনাকাঙিক্ষত একটি ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ সুপারের নির্দেশে ঈশ্বরদীতে ট্রাফিক পুলিশ কঠোরভাবে অভিযান পরিচালনা করছে। হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র বিহীন মোটরসাইকেল পেলে কাউকেই ছাড় দেওয়া হচ্ছে না।
বকেয়া বিদ্যুৎ বিল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিলের টাকা সরকারি কোষাগার থেকে পরিশোধ করা হয়। বিদ্যুৎ বিলের অর্থ বরাদ্দ আসার পর জরিমানা দিয়েই পরিশোধ হয়ে থাকে। ইতোপূর্বেও একইভাবে বিল পরিশোধ করা হয়েছে।
এ নিয়ে সমালোচনার মুখে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার তিন ঘণ্টার মাথায় রাত সাড়ে ৮টার দিকে পুনরায় ট্রাফিক অফিসে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছে। বিনিময়ে ওই প্রকৌশলীর মোটরসাইকেল ফেরত দিয়েছে পুলিশ।
ট্রাফিক অফিস সূত্রে জানা গেছে, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করার তিন ঘণ্টা পর রাত সাড়ে ৮টার দিকে নেসকোর গাড়ি এসে ট্রাফিক অফিসে পুনরায় বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়। এরপর কাগজপত্র জমা নিয়ে মোটরসাইকেলটি ফেরত দিয়েছে ট্রাফিক পুলিশ।
জানা গেছে, ঈশ্বরদী শহরের পোস্ট অফিস মোড়ে বুধবার বিকেলে ট্রাফিক পুলিশের নিয়মিত যানবাহন চেকিং চলছিল। বিকেল ৫টার দিকে ঈশ্বরদী বিদ্যুৎ বিভাগের উপ-সহকারী প্রকৌশলী রাসেল মিঞার কাছে তার মোটরসাইকেলের কাগজপত্র দেখতে চায় ট্রাফিক পুলিশ। তাৎক্ষণিক কাগজপত্র দেখাতে না পারায় ও হেলমেট না থাকায় ট্রাফিক আইনে ওই প্রকৌশলীকে জরিমানা ও তার মোটরসাইকেলটি জব্দ করা হয়। এর কিছুক্ষণ পর বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে বিদ্যুৎ অফিস থেকে একটি গাড়ি এসে শহরের শেরশাহ রোডের ট্রাফিক অফিসের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে চলে যায়। এতে পুরো অফিস অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে।
খবর পেয়ে ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফিরোজ কবির ট্রাফিক অফিস পরিদর্শন করেন। ওই সময় তিনি জানান, অনাকাঙিক্ষত একটি ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ সুপারের নির্দেশে ঈশ্বরদীতে ট্রাফিক পুলিশ কঠোরভাবে অভিযান পরিচালনা করছে। হেলমেট ও বৈধ কাগজপত্র বিহীন মোটরসাইকেল পেলে কাউকেই ছাড় দেওয়া হচ্ছে না।
বকেয়া বিদ্যুৎ বিল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, বিলের টাকা সরকারি কোষাগার থেকে পরিশোধ করা হয়। বিদ্যুৎ বিলের অর্থ বরাদ্দ আসার পর জরিমানা দিয়েই পরিশোধ হয়ে থাকে। ইতোপূর্বেও একইভাবে বিল পরিশোধ করা হয়েছে।
নেসকোর ঈশ্বরদীর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল নূর ঢাকা পোস্টকে বলেন, সামান্য ভুল বুঝাবুঝি হয়েছিল। এখন সব ঠিক হয়ে গেছে। বুধবার রাত ৮টার পরে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়েছে। প্রকৌশলীর মোটরসাইকেল ফেরত দিয়েছে পুলিশ।
তবে ট্রাফিক বিভাগ বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করেছে কিনা এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান ঢাকা পোস্টকে জানান, বিদ্যুৎ সংযোগ ও কাগজপত্র জমা দেওয়ার পর মোটরসাইকেলটি ফেরত দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঈশ্বরদী উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভায়ও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে তিনি জানান।
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান ঢাকা পোস্টকে জানান, বিদ্যুৎ সংযোগ ও কাগজপত্র জমা দেওয়ার পর মোটরসাইকেলটি ফেরত দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে ঈশ্বরদী উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভায়ও বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে তিনি জানান।