বিজ্ঞাপন
ছবি : জমির উদ্দিন |
সৈয়দ রাসেল আহমদ : গোলাপগঞ্জের বাঘা ইউনিয়নের তুরুকভাগ পশ্চিমপাড়া গ্রামের জমির উদ্দিন।পেশায় একজন একজন কৃষক। কৃষি কাজ করে কোনমতে তার সংসার চলে যাচ্ছিল কিন্তু হঠাৎ এক কালো ছায়া তার উপরে চলে আসে। তার গলায় ধরা পড়ে ক্যান্সার। ৪মেয়ে ও এক ছেলের জনক জমির উদ্দিন হয়ে পড়েন অসহায়। নিজের যা টাকা ছিলো তা চিকিৎসায় খরচ করে ফেলেছেন।
আত্মীয় স্বজন ও এলাকার লোকজনদের সহযোগিতায় দীর্ঘদিন তিনি সিলেট এম.এ.জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডা. মোহাম্মদ এস্তেফছার হোছাইনের কাছে চিকিৎসা নিয়েছেন। ওই ডাক্তারের পরামর্শে তিনি ৩ টি কেমোথেরাপি ও ৩৩ টি রেডিওথেরাপি গ্রহণ করেন। এতে তার শরীরের কিছুটা উন্নতি হলেও আর্থিক অস্বচ্ছলতার কারণে দীর্ঘ ৬ মাস চিকিৎসা চালিয়ে যেতে পারেননি। এরজন্য শারীরিক অবস্থা আবারো খারাপের দিকে চলে যায়।
ডাক্তার বলেছেন উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ভারত যেতে হবে। এরজন্য তার প্রায় ৫লক্ষ টাকার প্রয়োজন। এত বড় পরিবারের একমাত্র আয়ের উৎস ছিলেন জমির উদ্দিন। তিনি অসুস্থ হওয়ায় এখন খেয়ে বেঁচে থাকাই দায় হয়ে পড়েছে এই পরিবারটির।
জমির উদ্দিন এ প্রতিবেদককে জানান, এতদিন কোন মতে জীবনযাপন করলেও জটিল এ রোগের কারণে চোখে অন্ধকার দেখছেন। ডাক্তার বলেছেন উন্নত চিকিৎসার জন্য ভারতে যেতে হবে তা না হলে অবস্থা আরো খারাপের দিকে যাবে৷ কিন্তু এত টাকা আমি কোথায় পাবো। এত বড় সংসারের একমাত্র আমি রোজগার ছিলাম। এখন খেয়ে না খেয়ে পরিবারের সদস্যদের দিন কাটাতে হচ্ছে। কোন উপায় না দেখে তিনি বেঁচে থাকার জন্য দেশ বিদেশের বৃত্তবানদের সহায়তা চেয়েছেন।
সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা : জমির উদ্দিন - 01313915568 (বিকাশ পার্সোনাল)
ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার- ডাচ বাংলা ব্যাংক,একাউন্ট নাম্বার,জমির উদ্দিন- 1341510099801)
আত্মীয় স্বজন ও এলাকার লোকজনদের সহযোগিতায় দীর্ঘদিন তিনি সিলেট এম.এ.জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডা. মোহাম্মদ এস্তেফছার হোছাইনের কাছে চিকিৎসা নিয়েছেন। ওই ডাক্তারের পরামর্শে তিনি ৩ টি কেমোথেরাপি ও ৩৩ টি রেডিওথেরাপি গ্রহণ করেন। এতে তার শরীরের কিছুটা উন্নতি হলেও আর্থিক অস্বচ্ছলতার কারণে দীর্ঘ ৬ মাস চিকিৎসা চালিয়ে যেতে পারেননি। এরজন্য শারীরিক অবস্থা আবারো খারাপের দিকে চলে যায়।
ডাক্তার বলেছেন উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ভারত যেতে হবে। এরজন্য তার প্রায় ৫লক্ষ টাকার প্রয়োজন। এত বড় পরিবারের একমাত্র আয়ের উৎস ছিলেন জমির উদ্দিন। তিনি অসুস্থ হওয়ায় এখন খেয়ে বেঁচে থাকাই দায় হয়ে পড়েছে এই পরিবারটির।
জমির উদ্দিন এ প্রতিবেদককে জানান, এতদিন কোন মতে জীবনযাপন করলেও জটিল এ রোগের কারণে চোখে অন্ধকার দেখছেন। ডাক্তার বলেছেন উন্নত চিকিৎসার জন্য ভারতে যেতে হবে তা না হলে অবস্থা আরো খারাপের দিকে যাবে৷ কিন্তু এত টাকা আমি কোথায় পাবো। এত বড় সংসারের একমাত্র আমি রোজগার ছিলাম। এখন খেয়ে না খেয়ে পরিবারের সদস্যদের দিন কাটাতে হচ্ছে। কোন উপায় না দেখে তিনি বেঁচে থাকার জন্য দেশ বিদেশের বৃত্তবানদের সহায়তা চেয়েছেন।
সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা : জমির উদ্দিন - 01313915568 (বিকাশ পার্সোনাল)
ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার- ডাচ বাংলা ব্যাংক,একাউন্ট নাম্বার,জমির উদ্দিন- 1341510099801)