বিজ্ঞাপন
জি ভয়েস ডেস্ক: দেশে আজ মাছ, মাংস, দুধ, ডিম সহজলভ্য বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
শুক্রবার (২ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে দীপ্ত টেলিভিশন স্টুডিওতে ‘এসিআই দীপ্ত কৃষি অ্যাওয়ার্ড ২০২০’ প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, ‘শেখ হাসিনার দূরদর্শী ভূমিকায় এবং বেসরকারি খাত এগিয়ে আসায় দেশে আজ মাছ, মাংস, দুধ, ডিম সহজলভ্য। ভাতে-মাছে বাঙালির দেশে একটা সময় মাছ, মাংস দুর্লভ হয়ে গিয়েছিল। এখন গ্রামে গ্রামে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছে। ফলে অর্থনীতির চাকা সবল হয়েছে। পুষ্টি ও আমিষের চাহিদা মিটছে। খাবারের বড় যোগান হচ্ছে। এভাবে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এজন্য কৃষি ও কৃষককে আমরা অবশ্যই বাঁচিয়ে রাখব। অমিত সম্ভাবনার বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যেভাবে এগিয়ে চলছে, সে ধারাকে উত্তরোত্তর আমাদের সমৃদ্ধ করতে হবে।’
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের জাতির জন্য সৌভাগ্য যে আমরা বঙ্গবন্ধুর মতো একজন মহান নেতা পেয়েছিলাম। তিনি কৃষিকে প্রাধান্য দিয়ে বলেছিলেন কৃষি নির্ভর বাংলাদেশে কৃষি থাকলে বাংলাদেশ থাকবে। আর কৃষিকে রাখতে হলে কৃষকের জন্য সবকিছু করতে হবে। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে কৃষকদের যেভাবে রাষ্ট্রীয় প্রণোদনা ও সহায়তা দেয়া হয়েছে, বিপ্লব পরবর্তীতে পৃথিবীর কোনো দেশ এভাবে দিতে পারেনি। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে ভর্তুকি দিয়ে কৃষকদের কৃষি উপকরণ, প্রশিক্ষণসহ নানা সহায়তা দিয়েছেন এটা শুধু দক্ষিণ এশিয়ায় নয়, গোটা বিশ্বের বিস্ময়।’
কৃষি খাতে কেউ লজ্জা বোধ করে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ডেইরি, পোল্ট্রি ও মৎস্য খাতে যারা জড়িত তারা গর্ববোধ করে বলে আমি একজন উদ্যোক্তা, আমি বেকার নই। আমার অর্থনীতির চাকা আমি নিজেই সচল রাখি।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন দীপ্ত টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল হাসান ও এসিআই এগ্রোবিজনেসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. ফা. হ. আনসারী।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘দারিদ্র্য বিমোচন ও জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে কৃষির সম্ভাবনা অনেক। কৃষির উন্নয়ন হলেই দেশের সার্বিক উন্নয়ন আরও ত্বরান্বিত হবে। গ্রামীণ মানুষের কর্মসংস্থান ও আয় বৃদ্ধি এবং অভ্যন্তরীণ বাজার বিস্তৃতির মাধ্যমে শিল্পায়নও ত্বরান্বিত হবে।’
শুক্রবার (২ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে দীপ্ত টেলিভিশন স্টুডিওতে ‘এসিআই দীপ্ত কৃষি অ্যাওয়ার্ড ২০২০’ প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, ‘শেখ হাসিনার দূরদর্শী ভূমিকায় এবং বেসরকারি খাত এগিয়ে আসায় দেশে আজ মাছ, মাংস, দুধ, ডিম সহজলভ্য। ভাতে-মাছে বাঙালির দেশে একটা সময় মাছ, মাংস দুর্লভ হয়ে গিয়েছিল। এখন গ্রামে গ্রামে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছে। ফলে অর্থনীতির চাকা সবল হয়েছে। পুষ্টি ও আমিষের চাহিদা মিটছে। খাবারের বড় যোগান হচ্ছে। এভাবে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এজন্য কৃষি ও কৃষককে আমরা অবশ্যই বাঁচিয়ে রাখব। অমিত সম্ভাবনার বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যেভাবে এগিয়ে চলছে, সে ধারাকে উত্তরোত্তর আমাদের সমৃদ্ধ করতে হবে।’
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমাদের জাতির জন্য সৌভাগ্য যে আমরা বঙ্গবন্ধুর মতো একজন মহান নেতা পেয়েছিলাম। তিনি কৃষিকে প্রাধান্য দিয়ে বলেছিলেন কৃষি নির্ভর বাংলাদেশে কৃষি থাকলে বাংলাদেশ থাকবে। আর কৃষিকে রাখতে হলে কৃষকের জন্য সবকিছু করতে হবে। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে কৃষকদের যেভাবে রাষ্ট্রীয় প্রণোদনা ও সহায়তা দেয়া হয়েছে, বিপ্লব পরবর্তীতে পৃথিবীর কোনো দেশ এভাবে দিতে পারেনি। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে ভর্তুকি দিয়ে কৃষকদের কৃষি উপকরণ, প্রশিক্ষণসহ নানা সহায়তা দিয়েছেন এটা শুধু দক্ষিণ এশিয়ায় নয়, গোটা বিশ্বের বিস্ময়।’
কৃষি খাতে কেউ লজ্জা বোধ করে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ডেইরি, পোল্ট্রি ও মৎস্য খাতে যারা জড়িত তারা গর্ববোধ করে বলে আমি একজন উদ্যোক্তা, আমি বেকার নই। আমার অর্থনীতির চাকা আমি নিজেই সচল রাখি।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন দীপ্ত টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল হাসান ও এসিআই এগ্রোবিজনেসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. ফা. হ. আনসারী।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘দারিদ্র্য বিমোচন ও জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে কৃষির সম্ভাবনা অনেক। কৃষির উন্নয়ন হলেই দেশের সার্বিক উন্নয়ন আরও ত্বরান্বিত হবে। গ্রামীণ মানুষের কর্মসংস্থান ও আয় বৃদ্ধি এবং অভ্যন্তরীণ বাজার বিস্তৃতির মাধ্যমে শিল্পায়নও ত্বরান্বিত হবে।’