বিজ্ঞাপন
ডেস্ক রিপোর্টঃ বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার আজ ১৪ দিন। গতকাল ১৩তম দিনে কোনো উপসর্গ ছিল না। গত কয়েক দিনে বড় ধরনের কোনো সমস্যাও হয়নি। মাঝে দু-তিন দিন জ্বর ছিল।
তা-ও গত দুই দিন আর নেই। তাঁর শারীরিক অবস্থা এখন পর্যন্ত স্থিতিশীল আছে। আজ রক্তসহ কয়েকটি টেস্ট করানো হবে। এরপর আগামী রবিবার করোনাভাইরাস পরীক্ষার চিন্তা করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে তাঁর শারীরিক অবস্থা ভালোর দিকে যাচ্ছে। গতকাল সন্ধ্যায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এ তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘ম্যাডামের (খালেদা জিয়া) শরীরে এখন করোনার কোনো উপসর্গ নেই।
খাবারেও স্বাদ পাচ্ছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা খুবই স্থিতিশীল। শরীরের তাপমাত্রাও ঠিক আছে। তাঁর গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় বাকি যে আটজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন তাদের অবস্থাও ভালো। ’ ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘বৃহস্পতিবার (আজ) দ্বিতীয় সপ্তাহ শেষ হচ্ছে। আগামী সপ্তাহে আবারও করোনা পরীক্ষা করার পরিকল্পনা আছে। তা বাসায় রেখেই করা যাবে। বিএনপি চেয়ারপারসনকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে নেওয়া লাগছে না। ’ ১০ এপ্রিল খালেদা জিয়ার নমুনা জমা দেওয়ার পরদিন তিনি করোনায় আক্রান্ত বলে জানানো হয়। মাঝে সিটিস্ক্যান করানোর জন্য তাঁকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
সে রিপোর্টে তাঁর ফুসফুসে সামান্য সংক্রমণ দেখা যায়।
তা-ও গত দুই দিন আর নেই। তাঁর শারীরিক অবস্থা এখন পর্যন্ত স্থিতিশীল আছে। আজ রক্তসহ কয়েকটি টেস্ট করানো হবে। এরপর আগামী রবিবার করোনাভাইরাস পরীক্ষার চিন্তা করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে তাঁর শারীরিক অবস্থা ভালোর দিকে যাচ্ছে। গতকাল সন্ধ্যায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এ তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘ম্যাডামের (খালেদা জিয়া) শরীরে এখন করোনার কোনো উপসর্গ নেই।
খাবারেও স্বাদ পাচ্ছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা খুবই স্থিতিশীল। শরীরের তাপমাত্রাও ঠিক আছে। তাঁর গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় বাকি যে আটজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন তাদের অবস্থাও ভালো। ’ ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘বৃহস্পতিবার (আজ) দ্বিতীয় সপ্তাহ শেষ হচ্ছে। আগামী সপ্তাহে আবারও করোনা পরীক্ষা করার পরিকল্পনা আছে। তা বাসায় রেখেই করা যাবে। বিএনপি চেয়ারপারসনকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে নেওয়া লাগছে না। ’ ১০ এপ্রিল খালেদা জিয়ার নমুনা জমা দেওয়ার পরদিন তিনি করোনায় আক্রান্ত বলে জানানো হয়। মাঝে সিটিস্ক্যান করানোর জন্য তাঁকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল।
সে রিপোর্টে তাঁর ফুসফুসে সামান্য সংক্রমণ দেখা যায়।