বিজ্ঞাপন
নিজস্ব প্রতিবেদক : গোলাপগঞ্জে ভাদেশ্বর ইউনিয়নের মোকামবাজারে সিআইজি সমিতির কৃষকদের উৎপাদিত সবজি/ফসল স্থানীয় বাজারে বিক্রি করতে মোকাম বাজার সবজি সমিতির সদস্যদের বিরুদ্ধে বাঁধা দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বুধবার (৩ মার্চ) সন্ধ্যায় মোকাম বাজারে গেলে এমনই অভিযোগ করেন সিআইজির অন্তর্ভুক্ত প্রায় ২ শতাধিক কৃষক।
এ ব্যাপারে বাধাপ্রাপ্ত গোলাপগঞ্জ কৃষি অফিস কর্তৃক নিবন্ধিত সিআইজি সমিতির সদস্যরা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, গোলাপগঞ্জ মডেল থানা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর স্মারক লিপি প্রদান করেছেন।
সিআইজি সমিতির কৃষকরা জানান, প্রায় ৫-৬ বছর যাবত থেকে মোকাম বাজার সবজি সমিতির সদস্যরা তাদের উৎপাদিত সবজি স্থানীয় বাজারে বিক্রি করতে বাঁধা প্রদান করে আসছে। তারা সিআইজির নিবন্ধিত হয়েও বাজারে সবজি বিক্রি করতে পারতেছেন না। একমাত্র শুক্রবার ব্যতিত অন্য কোন দিন বাজারে সবজি বিক্রি করলে তাদেরকে হয়রানির শিকার হতে হয় বলে জানান তারা।
তারা আরও বলেন, সপ্তাহের অন্যান্য দিন তাদেরকে যে জায়গায় সবজি বিক্রি করার জন্য জায়গা দেয়া হয়েছে সেখানে কোন মানুষ যায় না। এমনকি সে জায়গার পাশে আবর্জনা, দুর্গন্ধ রয়েছে। এ বিষয়ে তারা কথা বললে জরিমানা সহ হেয় প্রতিপণ্য হতে হয়। ভাদেশ্বর মোকাম বাজার সমিতি, সবজি সমিতির এই সিন্ডিকেটকে সমর্থন করায় দীর্ঘদিন থেকে চলমান এ সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হচ্ছে না। তারা বলেন, আমাদের উৎপাদিত সবজি/ফসল বাজারে বিক্রি করতে না পারায় বিরাট ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
উৎপাদিত সবজি/ফসল জমিতে পঁচে যাচ্ছে। এতে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক কৃষক লোকসানের কারণে সবজি উৎপাদন বন্ধ করে দিচ্ছে। আর আগেও গত ২৫ ফেব্রুয়ারি ভাদেশ্বর ইউনিয়ন কমপ্লেক্সের পাশে প্রায় ২শতাধিক কৃষক ভাদেশ্বর বাজারে সবজি বিক্রি করতে না দেওয়ার প্রতিবাদে ও এর সুষ্ঠু সমাধানের দাবিতে মানববন্ধন করেন। মানববন্ধনে তারা উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেছেন।
এদিকে বুধবার রাতে কৃষকদের সবজি বিক্রি করতে বাধা প্রদান করলে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। তাৎক্ষণিক খবর পেয়ে গোলাপগঞ্জ মডেল থানার এস আই হেলাল আহমদ বাজার পরিদর্শন করেন। পরে ভাদেশ্বর ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আলা উদ্দিন সমাধানে আশ্বাস দিলে উভয় পক্ষ শান্ত হয়।
এ ব্যাপারে ভাদেশ্বর বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শাহেদ আহমদ জানান, এলাকার বাহির থেকে যারা টেলা বা ভ্যান দিয়ে বাজারে সবজি বিক্রি করছে তাদের বাধা দেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও স্থানীয় সবজি বিক্রেতাদের জন্য একটি জায়গাও নির্ধারন করে দেওয়া হয়েছে। এই সমস্যা সমাধানে কৃষকদের সাথে বাজার বণিক সমিতি ও কাচাবাজার ব্যবসায়ীদের সাথে নিয়ে ভাদেশ্বর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আলা উদ্দিনের সাথে বৈঠক করে সমাধান করা হবে বলেও জানান তিনি।
বুধবার (৩ মার্চ) সন্ধ্যায় মোকাম বাজারে গেলে এমনই অভিযোগ করেন সিআইজির অন্তর্ভুক্ত প্রায় ২ শতাধিক কৃষক।
এ ব্যাপারে বাধাপ্রাপ্ত গোলাপগঞ্জ কৃষি অফিস কর্তৃক নিবন্ধিত সিআইজি সমিতির সদস্যরা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, গোলাপগঞ্জ মডেল থানা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর স্মারক লিপি প্রদান করেছেন।
সিআইজি সমিতির কৃষকরা জানান, প্রায় ৫-৬ বছর যাবত থেকে মোকাম বাজার সবজি সমিতির সদস্যরা তাদের উৎপাদিত সবজি স্থানীয় বাজারে বিক্রি করতে বাঁধা প্রদান করে আসছে। তারা সিআইজির নিবন্ধিত হয়েও বাজারে সবজি বিক্রি করতে পারতেছেন না। একমাত্র শুক্রবার ব্যতিত অন্য কোন দিন বাজারে সবজি বিক্রি করলে তাদেরকে হয়রানির শিকার হতে হয় বলে জানান তারা।
তারা আরও বলেন, সপ্তাহের অন্যান্য দিন তাদেরকে যে জায়গায় সবজি বিক্রি করার জন্য জায়গা দেয়া হয়েছে সেখানে কোন মানুষ যায় না। এমনকি সে জায়গার পাশে আবর্জনা, দুর্গন্ধ রয়েছে। এ বিষয়ে তারা কথা বললে জরিমানা সহ হেয় প্রতিপণ্য হতে হয়। ভাদেশ্বর মোকাম বাজার সমিতি, সবজি সমিতির এই সিন্ডিকেটকে সমর্থন করায় দীর্ঘদিন থেকে চলমান এ সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হচ্ছে না। তারা বলেন, আমাদের উৎপাদিত সবজি/ফসল বাজারে বিক্রি করতে না পারায় বিরাট ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
উৎপাদিত সবজি/ফসল জমিতে পঁচে যাচ্ছে। এতে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক কৃষক লোকসানের কারণে সবজি উৎপাদন বন্ধ করে দিচ্ছে। আর আগেও গত ২৫ ফেব্রুয়ারি ভাদেশ্বর ইউনিয়ন কমপ্লেক্সের পাশে প্রায় ২শতাধিক কৃষক ভাদেশ্বর বাজারে সবজি বিক্রি করতে না দেওয়ার প্রতিবাদে ও এর সুষ্ঠু সমাধানের দাবিতে মানববন্ধন করেন। মানববন্ধনে তারা উর্ধ্বতন কতৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেছেন।
এদিকে বুধবার রাতে কৃষকদের সবজি বিক্রি করতে বাধা প্রদান করলে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। তাৎক্ষণিক খবর পেয়ে গোলাপগঞ্জ মডেল থানার এস আই হেলাল আহমদ বাজার পরিদর্শন করেন। পরে ভাদেশ্বর ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আলা উদ্দিন সমাধানে আশ্বাস দিলে উভয় পক্ষ শান্ত হয়।
এ ব্যাপারে ভাদেশ্বর বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শাহেদ আহমদ জানান, এলাকার বাহির থেকে যারা টেলা বা ভ্যান দিয়ে বাজারে সবজি বিক্রি করছে তাদের বাধা দেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও স্থানীয় সবজি বিক্রেতাদের জন্য একটি জায়গাও নির্ধারন করে দেওয়া হয়েছে। এই সমস্যা সমাধানে কৃষকদের সাথে বাজার বণিক সমিতি ও কাচাবাজার ব্যবসায়ীদের সাথে নিয়ে ভাদেশ্বর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আলা উদ্দিনের সাথে বৈঠক করে সমাধান করা হবে বলেও জানান তিনি।