বিজ্ঞাপন
জাহিদ উদ্দিন : ২০২০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারী কলাগাছ, কাপড় ও বাঁশের তৈরী শহীদমিনারে ফুল দিয়ে ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে গোলাপগঞ্জ উপজেলার ফুলবাড়ি ১নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। কিন্তু এ বছর তাদের আর অস্থায়ী শহীদমিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে হবেনা। এ বিদ্যালয়ে দৃষ্টিনন্দন একটি স্থায়ী শহীদমিনার তৈরী করা হয়েছে।
জানা যায়, ফুলবাড়ি ইউনিয়নে ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এ বিদ্যালয়টি দীর্ঘদিন ধরে অনেক সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিল।কিন্তুবিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সাংবাদিক আব্দুল আজিজ দায়িত্বে আসার পর এ বিদ্যালয়টির চিত্র পাল্টে যায়। তার প্রচেষ্টায় এ বছরের প্রথমে বিদ্যালয়টিতে একটি দৃষ্টিনন্দন শহীদমিনার তৈরীর কাজ সম্পন্ন হয়েছে। সরকারী ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির বন্ধু-বান্ধব এবং পরিচিতদের সহযোগিতায় প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকায় শহীদমিনারটি নির্মাণ করা হয়।শহীদমিনারটি তৈরী হওয়ার পর থেকে প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের মধ্যে আনন্দ বিরাজ করছে।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, শহিদ মিনারটির পিলারগুলো সবুজ রংয়ের টাইলস দিয়ে সাজানো হয়েছে। মধ্যখানে লাল রংয়ের বৃত্ত। সামনে শহীদদের সম্মান জানানোর জন্য বড় করে টাইলস দিয়ে জায়গা রাখা হয়েছে। শহিদ মিনারে উঠার সিঁড়িগুলো যে কারো মন কাড়বে।
প্রাক্তন শিক্ষার্থী ফাহিম আহমদ বলেন, বিদ্যালয়টি অনেকটা পিছিয়ে ছিল। বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সাংবাদিক আব্দুল আজিজ দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বিদ্যালয়টি পুরো পাল্টে গেছে। একের পর এক উন্নয়নের ছোঁয়া লাগছে বিদ্যালয়টিতে। আমরা অস্থায়ী শহীদমিনারে ফুল দিয়ে শহীদদের সম্মান জানাতাম। এ মাসে একটি দৃষ্টিনন্দন শহীদমিনার নির্মাণ করা হয়েছে। যা দেখে অনেকটা উৎফুল্ল আমি।
বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী মাসজুদ বিন সাজিদ শুভ জানায়, আমরা এ বছর শহীদমিনারে ফুল দিয়ে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানাবো। আগে যখন তৈরী অস্থায়ী শহীদমিনারে ফুল দিতাম নিজেদের ছোট ছোট মনে হত। ধন্যবাদ জানাই উপজেলা প্রশাসন ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিকে৷
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, সাংবাদিক আব্দুল আজিজ বলেন, বিদ্যালয়টির শিক্ষার্থী আমিও। যখন বিদ্যালয়টির করুন অবস্থা দেখতাম তখন অনেক মনে কষ্ট পেতাম। তাই বিদ্যালয়ের ম্যানিজিং কমিটির সভাপতি পদে নির্বাচন করে দায়িত্ব গ্রহণের পর বিদ্যালয়ে পরিবেশ সুন্দর করার কাজে নিজেকে নিয়োজিত করি। সরকার প্রত্যেকটি বিদ্যালয়ের ব্যাপারে খুবই আন্তরিক। তবে একটি বিদ্যালয়ের উন্নয়নে সরকারের পাশাপাশি ম্যানেজিং কমিটিকেও এগিয়ে আসতে হবে। তিনি বলেন, শহিদ মিনার নির্মাণ করার জন্য সরকার থেকে ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ আসে। এটি নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। বাকি টাকা গুলো আমি আমার বন্ধু-বান্ধবদের কাছ থেকে সংগ্রহ করেছি।
আমি নিজে গর্বিত আমার দায়িত্বে থাকা সময়ে শহিদমিনার করাতে পেরে। আমি চাই উপজেলার প্রতিটি বিদ্যালয়ে এরকম শহিদমিনার হোক। তাতে আমাদের আগামী প্রজন্ম ইতিহাস জানার মধ্যদিয়ে বেড়ে উঠবে।
জানা যায়, ফুলবাড়ি ইউনিয়নে ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এ বিদ্যালয়টি দীর্ঘদিন ধরে অনেক সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিল।কিন্তুবিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সাংবাদিক আব্দুল আজিজ দায়িত্বে আসার পর এ বিদ্যালয়টির চিত্র পাল্টে যায়। তার প্রচেষ্টায় এ বছরের প্রথমে বিদ্যালয়টিতে একটি দৃষ্টিনন্দন শহীদমিনার তৈরীর কাজ সম্পন্ন হয়েছে। সরকারী ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির বন্ধু-বান্ধব এবং পরিচিতদের সহযোগিতায় প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকায় শহীদমিনারটি নির্মাণ করা হয়।শহীদমিনারটি তৈরী হওয়ার পর থেকে প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের মধ্যে আনন্দ বিরাজ করছে।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, শহিদ মিনারটির পিলারগুলো সবুজ রংয়ের টাইলস দিয়ে সাজানো হয়েছে। মধ্যখানে লাল রংয়ের বৃত্ত। সামনে শহীদদের সম্মান জানানোর জন্য বড় করে টাইলস দিয়ে জায়গা রাখা হয়েছে। শহিদ মিনারে উঠার সিঁড়িগুলো যে কারো মন কাড়বে।
প্রাক্তন শিক্ষার্থী ফাহিম আহমদ বলেন, বিদ্যালয়টি অনেকটা পিছিয়ে ছিল। বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সাংবাদিক আব্দুল আজিজ দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বিদ্যালয়টি পুরো পাল্টে গেছে। একের পর এক উন্নয়নের ছোঁয়া লাগছে বিদ্যালয়টিতে। আমরা অস্থায়ী শহীদমিনারে ফুল দিয়ে শহীদদের সম্মান জানাতাম। এ মাসে একটি দৃষ্টিনন্দন শহীদমিনার নির্মাণ করা হয়েছে। যা দেখে অনেকটা উৎফুল্ল আমি।
বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী মাসজুদ বিন সাজিদ শুভ জানায়, আমরা এ বছর শহীদমিনারে ফুল দিয়ে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানাবো। আগে যখন তৈরী অস্থায়ী শহীদমিনারে ফুল দিতাম নিজেদের ছোট ছোট মনে হত। ধন্যবাদ জানাই উপজেলা প্রশাসন ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতিকে৷
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, সাংবাদিক আব্দুল আজিজ বলেন, বিদ্যালয়টির শিক্ষার্থী আমিও। যখন বিদ্যালয়টির করুন অবস্থা দেখতাম তখন অনেক মনে কষ্ট পেতাম। তাই বিদ্যালয়ের ম্যানিজিং কমিটির সভাপতি পদে নির্বাচন করে দায়িত্ব গ্রহণের পর বিদ্যালয়ে পরিবেশ সুন্দর করার কাজে নিজেকে নিয়োজিত করি। সরকার প্রত্যেকটি বিদ্যালয়ের ব্যাপারে খুবই আন্তরিক। তবে একটি বিদ্যালয়ের উন্নয়নে সরকারের পাশাপাশি ম্যানেজিং কমিটিকেও এগিয়ে আসতে হবে। তিনি বলেন, শহিদ মিনার নির্মাণ করার জন্য সরকার থেকে ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ আসে। এটি নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। বাকি টাকা গুলো আমি আমার বন্ধু-বান্ধবদের কাছ থেকে সংগ্রহ করেছি।
আমি নিজে গর্বিত আমার দায়িত্বে থাকা সময়ে শহিদমিনার করাতে পেরে। আমি চাই উপজেলার প্রতিটি বিদ্যালয়ে এরকম শহিদমিনার হোক। তাতে আমাদের আগামী প্রজন্ম ইতিহাস জানার মধ্যদিয়ে বেড়ে উঠবে।