বিজ্ঞাপন
নিজস্ব প্রতিবেদক : গোলাপগঞ্জের উপজেলার সন্তান, বীর বিক্রম অনারারী ক্যাপ্টেন তাহের আলী আর নেই। ইন্না-লিল্লাহি..... রাজিউন। বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় সিলেট শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে এই সূর্য সন্তানের বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। তিনি মৃত্যুকালে স্ত্রী ও এক ছেলে এবং তিন মেয়ে সহ অসংখ্য গুনগহী রেখে গেছে।
আজ (বৃহস্পতিবার) বাদ আসর মরহুমের নিজ এলাকা ফুলবাড়ীর কিসমত মাইজভাগে মরহুমের জানাজার নামাজ শেষে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন করা হবে।
বীর বিক্রম অনারারী ক্যাপ্টেন তাহের আলী গোলাপগঞ্জ উপজেলার ফুলবাড়ী ইউনিয়নের মাইজভাগ গ্রামে ১৯৪৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মরহুম মোঃ শেখ আবরু মিয়া ও মাতা হুছনে আরা বেগম।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তাহের আলী ১নং সেক্টরের অধীনে ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে একজন হাবিলদার হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। অনারারি ক্যাপ্টেন তাহের আলী (বীর বিক্রম) ১৯৭১ সালের এপ্রিল মাসে তৎকালীন মেজর মীর শওকত আলীর নেতৃত্বে ক্যাপ্টেন খালেকুজ্জামান চৌধুরী, শহীদ ক্যাপ্টেন আপ্তাব কাদের, ক্যাপ্টেন মাফুজ আহমদ, সুবেদার আব্দুল মোতালেব ও নায়েক সুবেদার খয়রুল আলমসহ প্রায় ৩‘শ সৈনিকের সাথে মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনে ঝাঁপিয়ে পড়েন।
আজ (বৃহস্পতিবার) বাদ আসর মরহুমের নিজ এলাকা ফুলবাড়ীর কিসমত মাইজভাগে মরহুমের জানাজার নামাজ শেষে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন করা হবে।
বীর বিক্রম অনারারী ক্যাপ্টেন তাহের আলী গোলাপগঞ্জ উপজেলার ফুলবাড়ী ইউনিয়নের মাইজভাগ গ্রামে ১৯৪৫ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মরহুম মোঃ শেখ আবরু মিয়া ও মাতা হুছনে আরা বেগম।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তাহের আলী ১নং সেক্টরের অধীনে ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে একজন হাবিলদার হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। অনারারি ক্যাপ্টেন তাহের আলী (বীর বিক্রম) ১৯৭১ সালের এপ্রিল মাসে তৎকালীন মেজর মীর শওকত আলীর নেতৃত্বে ক্যাপ্টেন খালেকুজ্জামান চৌধুরী, শহীদ ক্যাপ্টেন আপ্তাব কাদের, ক্যাপ্টেন মাফুজ আহমদ, সুবেদার আব্দুল মোতালেব ও নায়েক সুবেদার খয়রুল আলমসহ প্রায় ৩‘শ সৈনিকের সাথে মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনে ঝাঁপিয়ে পড়েন।
তিনি মহালছড়ি, বাঘছড়ি, বুড়িঘাটসহ পার্বত্য রাঙ্গামাটির বিভিন্ন রণাঙ্গনে সম্মুখ যুদ্ধে অংশ নেন। অনারারি ক্যাপ্টেন তাহের আলীকে মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য ১৯৭৩ সালে ‘বীর বিক্রম’ উপাধিতে ভূষিত হন।