বিজ্ঞাপন
দেলোয়ার হোসেন মাহমুদ : তৃতীয় ধাপে গোলাপগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচন আগামী ৩০ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রচারে পিছিয়ে নেই কোনও প্রার্থী। পুরো পৌরসভা জুড়ে ব্যানার, পোস্টার ও লিফলেটের সমারোহ। প্রচণ্ড শীত ও করোনার প্রভাবকে উপেক্ষা করে মেয়র ও কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থীরা চষে বেড়াচ্ছেন পাড়া থেকে মহল্লা ভোটারদের বাড়ি বাড়ি। হাট বাজারে চায়ের স্টলে আড্ডাসহ গাড়িতে চলাচলে সবখানে এখন চলছে নির্বাচনি আলোচনা।শেষ সময়ে প্রার্থী বাছাইয়ে চলছে আলোচনা সমালোচনা
প্রার্থীরা ভোটারদের সঙ্গে করছেন কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি ভোটারের মনজয় করতে নানান কৌশল। উঠান বৈঠক ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষদের সঙ্গে চলছে আলোচনা, পাশাপাশি ভোটারদের দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে নিজেদের জানান দিচ্ছেন প্রার্থীরা। গোলাপগঞ্জ পৌরসভার উন্নয়ন করতে বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছেন তারা। নির্বাচনি প্রচারণায় যেন দম ফেলার সময় নেই কোনও প্রার্থীর।
গোলাপগঞ্জ পৌর নির্বাচনে মেয়র পদে লড়াই করছেন ৪ জন প্রার্থী। আওয়ামী লীগ থেকে নৌকা প্রতীকে লড়ছেন গোলাপগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রুহেল আহমদ, বিএনপির একক প্রার্থী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে লড়ছেন গোলাপগঞ্জ পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি গোলাম কিবরিয়া চৌধুরী শাহিন, বর্তমান পৌর মেয়র আওয়ামী লীগ বিদ্রুহী প্রার্থী আমিনুল ইসলাম রাবেল, আওয়ামীলীগের আরেক বিদ্রুহী প্রার্থী সাবেক মেয়র জাকারিয়া আহমদ পাপলু।
নির্বাচনে মেয়র পদে মোট ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও লড়াই হবে মূলত ত্রিমুখী। আলোচনায় রয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রুহী প্রার্থী (জগ) বিদ্রুহী প্রার্থী (মোবাইল) বিএনপি মনোনীত প্রার্থী (ধানের শীষ)
আওয়ামী লীগের বিদ্রুহী বর্তমান মেয়র প্রার্থী আমিনুল ইসলাম রাবেল বলেন, উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে এবং আধুনিক পৌরসভা গঠন করতে জগ প্রতিকে ভোট দিয়ে পৌর জনগণ আমাকে সহায়তা করবেন। গোলাপগঞ্জ পৌরসভা কে নতুন করে সাজাতে পরিকল্পনা গ্রহন করেছি,সময় না থাকার কারনে বাস্তবায়ন করতে পারিনি, আমি নির্বাচিত হলে উক্ত কাজ গুলো দূত বাস্তবায়ন করা হবে। আমি বিশ্বাস করি আমার দুই বছরের কাজ কে মূল্যায়ন করে পৌরবাসি পুনরায় আমাকে নির্বাচিত করবেন।
আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রুহেল আহমদ বলেন, দেশের সার্বিক উন্নয়নে আওয়ামী লীগ সরকারের বিকল্প নেই। তার প্রমাণ দেশবাসী পেয়েছে। যদি আমি জয়ী হই তাহলে পৌরসভাকে মাদক, সন্ত্রাসমুক্ত ও আধুনিক ডিজিটাল মডেল পৌরসভা হিসেবে গড়ে তুলবো।
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গোলাম কিবরিয়া চৌধুরী শাহিন বলেন, আমি মনে করি বিগত সময় গোলাপগঞ্জ পৌরসভায় জনগনের কাংখিত মুূল্যাযন হয়নি।আমি পৌরবাসীর দোয়া ও সমর্থন পাব। তিনি আসন্ন পৌর নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
আওয়ামী লীগের আরেক বিদ্রুহী প্রার্থী সাবেক মেয়র জাকারিয়া আহমদ পাপলু বলেন, আমি পৌরবাসীকে আধুনিক ও মানসম্মত পৌরসভা উপহার দিতে বিগত সময় কাজ করেছি গোলাপগঞ্জ পৌরসভা কে সি গ্রেড থেকে আমি এ গ্রেডে উত্তীর্ন্ন করেছি।পরিকল্পনা অনুযায়ী রাস্তা নির্মাণ, রাস্তা প্রসস্তকরণ, ড্রেন নির্মাণ,সড়ক বাতি ইত্যাদি কাজ করে আধুনিক শহর গড়ার চেস্টা করেছি। গোলাপগঞ্জ পৌরসভায় এলাকা কে আলোকিত করতে বিদ্যুতের ব্যবস্থা করেছি। সবার সহযোগিতায় উন্নত পৌরসভা গড়ে তুলতে কাজ করার কথা জানান তিনি। এর জন্য অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান তিনি।
নির্বাচনকে ঘিরে পুরো পৌর এলাকা জুড়ে এখন উৎসবমুখর পরিবেশের বিরাজ করছে। এখন ভোটাররা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ফয়সাল কাদের বলেন, গোলাপগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে সব প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে এরমধ্যে প্রস্তুতি প্রায় শেষের দিকে। এবারের নির্বাচনে মেয়র পদে ৪ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৪৭ জন এবং সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ১০ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।গোলাপগঞ্জ পৌরসভা মোট ভোটার সংখ্যা ২২৯১৬জন।তার মধ্যে পুরুষ ভোটার ২১হাজার ৬শত ৯৪জন মহিলা ভোটার ১১হাজার ৩শত ১৯ জন।
প্রার্থীরা ভোটারদের সঙ্গে করছেন কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি ভোটারের মনজয় করতে নানান কৌশল। উঠান বৈঠক ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষদের সঙ্গে চলছে আলোচনা, পাশাপাশি ভোটারদের দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি। এছাড়া সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে নিজেদের জানান দিচ্ছেন প্রার্থীরা। গোলাপগঞ্জ পৌরসভার উন্নয়ন করতে বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছেন তারা। নির্বাচনি প্রচারণায় যেন দম ফেলার সময় নেই কোনও প্রার্থীর।
গোলাপগঞ্জ পৌর নির্বাচনে মেয়র পদে লড়াই করছেন ৪ জন প্রার্থী। আওয়ামী লীগ থেকে নৌকা প্রতীকে লড়ছেন গোলাপগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রুহেল আহমদ, বিএনপির একক প্রার্থী ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে লড়ছেন গোলাপগঞ্জ পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি গোলাম কিবরিয়া চৌধুরী শাহিন, বর্তমান পৌর মেয়র আওয়ামী লীগ বিদ্রুহী প্রার্থী আমিনুল ইসলাম রাবেল, আওয়ামীলীগের আরেক বিদ্রুহী প্রার্থী সাবেক মেয়র জাকারিয়া আহমদ পাপলু।
নির্বাচনে মেয়র পদে মোট ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও লড়াই হবে মূলত ত্রিমুখী। আলোচনায় রয়েছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রুহী প্রার্থী (জগ) বিদ্রুহী প্রার্থী (মোবাইল) বিএনপি মনোনীত প্রার্থী (ধানের শীষ)
আওয়ামী লীগের বিদ্রুহী বর্তমান মেয়র প্রার্থী আমিনুল ইসলাম রাবেল বলেন, উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে এবং আধুনিক পৌরসভা গঠন করতে জগ প্রতিকে ভোট দিয়ে পৌর জনগণ আমাকে সহায়তা করবেন। গোলাপগঞ্জ পৌরসভা কে নতুন করে সাজাতে পরিকল্পনা গ্রহন করেছি,সময় না থাকার কারনে বাস্তবায়ন করতে পারিনি, আমি নির্বাচিত হলে উক্ত কাজ গুলো দূত বাস্তবায়ন করা হবে। আমি বিশ্বাস করি আমার দুই বছরের কাজ কে মূল্যায়ন করে পৌরবাসি পুনরায় আমাকে নির্বাচিত করবেন।
আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রুহেল আহমদ বলেন, দেশের সার্বিক উন্নয়নে আওয়ামী লীগ সরকারের বিকল্প নেই। তার প্রমাণ দেশবাসী পেয়েছে। যদি আমি জয়ী হই তাহলে পৌরসভাকে মাদক, সন্ত্রাসমুক্ত ও আধুনিক ডিজিটাল মডেল পৌরসভা হিসেবে গড়ে তুলবো।
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গোলাম কিবরিয়া চৌধুরী শাহিন বলেন, আমি মনে করি বিগত সময় গোলাপগঞ্জ পৌরসভায় জনগনের কাংখিত মুূল্যাযন হয়নি।আমি পৌরবাসীর দোয়া ও সমর্থন পাব। তিনি আসন্ন পৌর নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
আওয়ামী লীগের আরেক বিদ্রুহী প্রার্থী সাবেক মেয়র জাকারিয়া আহমদ পাপলু বলেন, আমি পৌরবাসীকে আধুনিক ও মানসম্মত পৌরসভা উপহার দিতে বিগত সময় কাজ করেছি গোলাপগঞ্জ পৌরসভা কে সি গ্রেড থেকে আমি এ গ্রেডে উত্তীর্ন্ন করেছি।পরিকল্পনা অনুযায়ী রাস্তা নির্মাণ, রাস্তা প্রসস্তকরণ, ড্রেন নির্মাণ,সড়ক বাতি ইত্যাদি কাজ করে আধুনিক শহর গড়ার চেস্টা করেছি। গোলাপগঞ্জ পৌরসভায় এলাকা কে আলোকিত করতে বিদ্যুতের ব্যবস্থা করেছি। সবার সহযোগিতায় উন্নত পৌরসভা গড়ে তুলতে কাজ করার কথা জানান তিনি। এর জন্য অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান তিনি।
নির্বাচনকে ঘিরে পুরো পৌর এলাকা জুড়ে এখন উৎসবমুখর পরিবেশের বিরাজ করছে। এখন ভোটাররা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার অপেক্ষায় রয়েছেন।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ফয়সাল কাদের বলেন, গোলাপগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে সব প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে এরমধ্যে প্রস্তুতি প্রায় শেষের দিকে। এবারের নির্বাচনে মেয়র পদে ৪ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৪৭ জন এবং সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ১০ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।গোলাপগঞ্জ পৌরসভা মোট ভোটার সংখ্যা ২২৯১৬জন।তার মধ্যে পুরুষ ভোটার ২১হাজার ৬শত ৯৪জন মহিলা ভোটার ১১হাজার ৩শত ১৯ জন।