বিজ্ঞাপন
স্টাফ রিপোর্ট : সিলেটের গোলাপগঞ্জে স্বাক্ষর জালিয়াতি মামলায় (সিআর মামলা নং-২৮/২০ইং) প্রধান আসামী সালেহ আহমদ (৬৪) কে কারাগারে প্রেরন করেছে আদালত।
রোববার এই মামলার প্রধান আসামী সহ ৮জন আদালতে জামিন আবেদন করলে আদালত ৭জনকে শর্ত সাপেক্ষ জামিন দিলেও প্রধান আসামী সালেহ আহমদকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন। সালেহ আহমদ বুধবারীবাজার ইউনিয়নের চন্দরপুর গ্রামের মৃত হাজী সুনু মিয়ার পুত্র ও নগরীর জিন্দাবাজারের আখতার ফার্মেসীর সত্ত্বাধিকারী। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আসামী পক্ষের আইনজীবী এডভোকেট লালা মিয়া।
এ মামলায় অন্যান্য আসামীরা হলেন বুধবারীবাজার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, কালিডহর গ্রামের মৃত লোকমান আলীর পুত্র মস্তাব উদ্দিন কামাল, চন্দরপুর গ্রামের মৃত কুতুব আলীর পুত্র ফারুক উদ্দীন (৫৮) , ওয়াতির আলীর পুত্র ফয়জুর রহমান (৬৫), মৃত হাজী সুনু মিয়ার পুত্র মোস্তফা মিয়া (৬২), মৃত আফতাব আলীর পুত্র সহির উদ্দিন (৫৮), মৃত মাতাব উদ্দিনের পুত্র ফয়সল আহমদ (২৬), মৃত রমজান আলীর পুত্র জসিম উদ্দিন (৫৫)।
বুধবারী বাজার ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান, মৃত ফরমান আলীর পুত্র শরিফ উদ্দিন সরফ জানান, আসামীগণ আমার স্বাক্ষর জালিয়াতি করে একটি অঙ্গীকারনামা তৈরী করে যাতে লেখা রয়েছে যে আমি নাকি জায়গা ৪৮ শতম জমি বিক্রয় করার জন্য তাদের কাছ থেকে টাকা গ্রহন করেছি। কিন্তু এসব বিষয়ে আমি কোন অবগত নই এই চক্রটি আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে আমার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ এনেছে।
রোববার এই মামলার প্রধান আসামী সহ ৮জন আদালতে জামিন আবেদন করলে আদালত ৭জনকে শর্ত সাপেক্ষ জামিন দিলেও প্রধান আসামী সালেহ আহমদকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন। সালেহ আহমদ বুধবারীবাজার ইউনিয়নের চন্দরপুর গ্রামের মৃত হাজী সুনু মিয়ার পুত্র ও নগরীর জিন্দাবাজারের আখতার ফার্মেসীর সত্ত্বাধিকারী। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আসামী পক্ষের আইনজীবী এডভোকেট লালা মিয়া।
এ মামলায় অন্যান্য আসামীরা হলেন বুধবারীবাজার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, কালিডহর গ্রামের মৃত লোকমান আলীর পুত্র মস্তাব উদ্দিন কামাল, চন্দরপুর গ্রামের মৃত কুতুব আলীর পুত্র ফারুক উদ্দীন (৫৮) , ওয়াতির আলীর পুত্র ফয়জুর রহমান (৬৫), মৃত হাজী সুনু মিয়ার পুত্র মোস্তফা মিয়া (৬২), মৃত আফতাব আলীর পুত্র সহির উদ্দিন (৫৮), মৃত মাতাব উদ্দিনের পুত্র ফয়সল আহমদ (২৬), মৃত রমজান আলীর পুত্র জসিম উদ্দিন (৫৫)।
বুধবারী বাজার ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান, মৃত ফরমান আলীর পুত্র শরিফ উদ্দিন সরফ জানান, আসামীগণ আমার স্বাক্ষর জালিয়াতি করে একটি অঙ্গীকারনামা তৈরী করে যাতে লেখা রয়েছে যে আমি নাকি জায়গা ৪৮ শতম জমি বিক্রয় করার জন্য তাদের কাছ থেকে টাকা গ্রহন করেছি। কিন্তু এসব বিষয়ে আমি কোন অবগত নই এই চক্রটি আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে আমার বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ এনেছে।
ইতিমধ্যে সিআইডি ফরেনসিক ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে আমার স্বাক্ষরের সাথে মিল পায়নি বলেও তারা রিপোর্ট প্রেরণ করেছে। এ ঘটনার পর স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগ এনে তিনি মামলা দায়ের করেছেন বলে জানান তিনি।