বিজ্ঞাপন
ফাহিম আহমদ : সকাল থেকে সিএনজি অটোরিকশা ধর্মঘটের কারণে দুর্ভোগে গোলাপগঞ্জের সাধারণ যাত্রীরা। নিত্যদিনের সঙ্গী যাদের সিএনজি অটোরিকশা, আজ তারা অসহায়। অফিস-আদালত, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের খুব সহজে যাতায়াতের জন্য যারা সিএনজি ব্যবহার করেন, ধর্মঘটের কারণে বন্ধ রয়েছে উপজেলার কয়েক হাজার সিএনজি অটোরিকশা।
এদিকে সিএনজি অটোরিকশার অভাব থাকায় বিভিন্ন যানবাহন দেখে ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীরা দিচ্ছেন দৌড়। কেউ সিট পাচ্ছেন, কেউ গাড়িতে দাঁড়িয়ে গন্তব্য স্থলে যাচ্ছেন আবার কেউ বা অপেক্ষার প্রহর গুণগে গুণতে হঠাৎ পাওয়া গাড়িটি মিস করছেন।
সরেজমিন সোমবার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা উপজেলার পৌর সদরের চৌমুহনীত, রানাপিং ও হেতিমগঞ্জ ঘুরে দেখা যায়, প্রায় প্রত্যক জায়গায় ২০-৩০ জন করে যাত্রী ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে গাড়ির অপেক্ষা করছেন। বাস, পিকআপ, কাভার্ড ভ্যান আসলে দৌড়ে ছুটছেন গাড়িতে উঠার জন্য।
এদিকে অসহায় যাত্রীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, বাড়তি ভাড়া আদায় করছেন সুবিধাভোগী অন্যান্য যানবাহনের চালকেরা।
আব্দুছ ছামাদ নামের একজন যুবক বলেন, সিলেট যাওয়ার জন্য চৌমুহনী প্রায় ১ ঘন্টা থেকে দাঁড়িয়ে আছি। গাড়ির জন্য খুব অসুবিধা হচ্ছে।
রতন কুমার বলেন, ১০ টাকার ভাড়া ২০-৩০ টাকা পর্যন্ত দাবি করছেন ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার চালকেরা। বাধ্য হয়ে তর্কে না জড়িয়ে সেটা দিতে হচ্ছে।
ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চালক ছমন মিয়া বলেন, প্রতিদিন ৩-৪ শ টাকা আয় হয়। আজ মুটামুটি ভালোই আয় হচ্ছে।
বাস চালক জলিল মিয়া বলেন, আমরা ভাড়তি ভাড়া আদায় করতেছি না। প্রতিদিন যে ভাবে নেওয়া হয় সেটিই নিচ্ছি।
এদিকে সিএনজি অটোরিকশার অভাব থাকায় বিভিন্ন যানবাহন দেখে ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীরা দিচ্ছেন দৌড়। কেউ সিট পাচ্ছেন, কেউ গাড়িতে দাঁড়িয়ে গন্তব্য স্থলে যাচ্ছেন আবার কেউ বা অপেক্ষার প্রহর গুণগে গুণতে হঠাৎ পাওয়া গাড়িটি মিস করছেন।
সরেজমিন সোমবার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা উপজেলার পৌর সদরের চৌমুহনীত, রানাপিং ও হেতিমগঞ্জ ঘুরে দেখা যায়, প্রায় প্রত্যক জায়গায় ২০-৩০ জন করে যাত্রী ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে গাড়ির অপেক্ষা করছেন। বাস, পিকআপ, কাভার্ড ভ্যান আসলে দৌড়ে ছুটছেন গাড়িতে উঠার জন্য।
এদিকে অসহায় যাত্রীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, বাড়তি ভাড়া আদায় করছেন সুবিধাভোগী অন্যান্য যানবাহনের চালকেরা।
আব্দুছ ছামাদ নামের একজন যুবক বলেন, সিলেট যাওয়ার জন্য চৌমুহনী প্রায় ১ ঘন্টা থেকে দাঁড়িয়ে আছি। গাড়ির জন্য খুব অসুবিধা হচ্ছে।
রতন কুমার বলেন, ১০ টাকার ভাড়া ২০-৩০ টাকা পর্যন্ত দাবি করছেন ব্যাটারি চালিত অটোরিকশার চালকেরা। বাধ্য হয়ে তর্কে না জড়িয়ে সেটা দিতে হচ্ছে।
ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চালক ছমন মিয়া বলেন, প্রতিদিন ৩-৪ শ টাকা আয় হয়। আজ মুটামুটি ভালোই আয় হচ্ছে।
বাস চালক জলিল মিয়া বলেন, আমরা ভাড়তি ভাড়া আদায় করতেছি না। প্রতিদিন যে ভাবে নেওয়া হয় সেটিই নিচ্ছি।