বিজ্ঞাপন
জি ভয়েস ডেস্ক: সিলেটের এমসি কলেজে হোস্টেলে স্বামীর সামনে একগৃহবধূকে গণধর্ষণ করেছে ছাত্রলীগের কর্মীরা। শুক্রবার রাত ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটেছে। ধর্ষণের শিকার গৃহবধূ স্বামীর সাথে এমসি কলেজ ঘুরতে গিয়েছিলেন। খবর পেয়ে পুলিশ এমসি কলেজের হোস্টেল থেকে ওই দম্পতিকে উদ্ধার করেছে।
এদিকে ঘটনার পরপর র্যাব-৯ সিলেটের এএসপি সামিউল আলম, সিলেট মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (দক্ষিণ) মো সোহেল রেজা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার সিলেটের এমসি কলেজের ঘুরতে আসেন ওই দম্পতি। ঘুরার এক পর্যায়ে রাত ৮ টার দিকে তরুণীর স্বামী সিগারেট খাওয়ার জন্য এমসি কলেজের মূল গেইটের বাইরে বের হন। এসময় কয়েকজন যুবক তরুণীকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যেতে চান। এতে তরুণীর স্বামী প্রতিবাদ করলে তাকে মারপিট শুরু করেন ছাত্রলীগের কর্মীরা। এক পর্যায়ে তরুণী ও তার স্বামীকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এমসি কলেজের হোস্টেলে নিয়ে যান। সেখানে স্বামীকে বেঁধে ছাত্রলীগের তিন-চারজন নেতাকর্মী তরুণীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন।
এসময় তাদের সাথে থাকা একটি প্রাইভেটকার ছিনিয়ে নিয়ে যান ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। পরে খবর পেয়ে পুলিশ এসে দম্পতিকে উদ্ধার করেছে। ধর্ষণের শিকার গৃহবধুকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসি সেন্টারে প্রেরণ করে। এছাড়া তাদের ব্যবহৃত প্রাইভেটকারটি পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে সিলেট মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (দক্ষিণ) মোহা. সোহেল রেজা পিপিএম বলেন, শুক্রবার রাত ৯ টার দিকে স্বামী-স্ত্রীকে ধরে নিয়ে কিছু ছেলে স্বামীকে মারপিট করে। এবং তরুণীকে হোস্টেলের ভেতরে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে তিন-চার জন মিলে গণধর্ষণ করে। অভিযুক্তদের ধরতে পুলিশ অভিযান পরিচালনা শুরু করেছে।
এ ঘটনায় সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক রনজিত সরকারের অনুসারী ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা জড়িত রয়েছে বলে জানা গেছে। পুলিশ বলছে, অভিযুক্তদের ধরতে অভিযান পরিচালনা শুরু করা হয়েছে।
এদিকে ঘটনার পরপর র্যাব-৯ সিলেটের এএসপি সামিউল আলম, সিলেট মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (দক্ষিণ) মো সোহেল রেজা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার সিলেটের এমসি কলেজের ঘুরতে আসেন ওই দম্পতি। ঘুরার এক পর্যায়ে রাত ৮ টার দিকে তরুণীর স্বামী সিগারেট খাওয়ার জন্য এমসি কলেজের মূল গেইটের বাইরে বের হন। এসময় কয়েকজন যুবক তরুণীকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যেতে চান। এতে তরুণীর স্বামী প্রতিবাদ করলে তাকে মারপিট শুরু করেন ছাত্রলীগের কর্মীরা। এক পর্যায়ে তরুণী ও তার স্বামীকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এমসি কলেজের হোস্টেলে নিয়ে যান। সেখানে স্বামীকে বেঁধে ছাত্রলীগের তিন-চারজন নেতাকর্মী তরুণীকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন।
এসময় তাদের সাথে থাকা একটি প্রাইভেটকার ছিনিয়ে নিয়ে যান ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। পরে খবর পেয়ে পুলিশ এসে দম্পতিকে উদ্ধার করেছে। ধর্ষণের শিকার গৃহবধুকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসি সেন্টারে প্রেরণ করে। এছাড়া তাদের ব্যবহৃত প্রাইভেটকারটি পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে সিলেট মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (দক্ষিণ) মোহা. সোহেল রেজা পিপিএম বলেন, শুক্রবার রাত ৯ টার দিকে স্বামী-স্ত্রীকে ধরে নিয়ে কিছু ছেলে স্বামীকে মারপিট করে। এবং তরুণীকে হোস্টেলের ভেতরে নিয়ে যায়। সেখানে তাকে তিন-চার জন মিলে গণধর্ষণ করে। অভিযুক্তদের ধরতে পুলিশ অভিযান পরিচালনা শুরু করেছে।