বিজ্ঞাপন
গোলাপগঞ্জ প্রতিনিধি: গোলাপগঞ্জের চৌঘরী বাজার এলাকার সুরমা নদী থেকে গভীর রাতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের। চেষ্টা করেছে একটি বালু খেকো চক্র। মঙ্গলবার রাত ২টার দিকে এ চক্রটি ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলনের চেষ্টা করলে স্থানীয়রা টের পেয়ে বালুখেকোদের রুখে দেয়।
জানা যায়, চৌঘরী এলাকাস্থ সুরমা নদী থেকে দীর্ঘ দিন থেকে একটি চক্র অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের চেষ্টা করে আসছিল। মঙ্গল রাতে এ চক্রটি এলাকাবাসীর অগোচরে বালু উত্তোলনের চেষ্টা চালালে রুইগড়,খাইয়াটিকর, চৌঘরী গ্রামসহ এলাকার কয়েক শত মানুষ নদীর তীরে অবস্থান নেয়।
এক পর্যায়ে এলাকাবাসী নদীর তীর থেকে ড্রেজারকে উদ্দেশ্যে করে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকলে তারা পালিয়ে যায়।
তাৎক্ষণিক গোলাপগঞ্জ মডেল থানার একদল পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
এ ব্যাপারে গোলাপগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ হারুনুর রশীদ চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন , একটি বালুখেকো চক্র রাতের আধারে সকলের চোখ ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের চেষ্টা করেছিল। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক পুলিশ যেখানে গেলে তারা পালিয়ে। তবে কারা বালু উত্তোলনের চেষ্টা করেছিল তা শনাক্ত করা যায়নি বলে জানান তিনি।
উল্লেখ্য, সুরমা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে সুরমা নদীর তীরের অসংখ্য ঘরবাড়ি নদী গর্ভে চলে গেছে। নদী পারের অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ মাদ্রাসা রয়েছে ঝুঁকির মধ্যে।
এ ব্যাপারে গোলাপগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ হারুনুর রশীদ চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন , একটি বালুখেকো চক্র রাতের আধারে সকলের চোখ ফাঁকি দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের চেষ্টা করেছিল। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক পুলিশ যেখানে গেলে তারা পালিয়ে। তবে কারা বালু উত্তোলনের চেষ্টা করেছিল তা শনাক্ত করা যায়নি বলে জানান তিনি।
উল্লেখ্য, সুরমা নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে সুরমা নদীর তীরের অসংখ্য ঘরবাড়ি নদী গর্ভে চলে গেছে। নদী পারের অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ মাদ্রাসা রয়েছে ঝুঁকির মধ্যে।