বিজ্ঞাপন
জাহিদ উদ্দিন: জুতা সেলাইয়ের কাজ করেন রাজু আহমদ। করোনাকালে তিনি জুতো সেলাই করার পাশাপাশি মাথার উপরে ঝুঁলিয়ে রেখেছেন স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী গ্লাভস ও মাস্ক। এসব সুরক্ষা সামগ্রী কোথা থেকে কিনেছেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অনেকেই এসব নিয়ে আসে। আমরা তাদের কাছ থেকে কিনে বিক্রি করছি।
শুধু রাজু আহমদ নয়, তার পেশার আরও কয়েকজন গোলাপগঞ্জ বাজারের গ্লাভস-মাস্ক বিক্রি করছেন।
ফাহিম আহমদ নামের আরেকজন ভ্যানে ফেরি করে বিক্রি করছেন সুরক্ষা সামগ্রী। গোলাপগঞ্জ বাজারের প্রায় সকল ছোটখাটো কাপড় ব্যবসায়ী বিক্রি করছেন সুরক্ষা সামগ্রী মাস্ক ও গ্লাভস। করোনা থেকে বাঁচতে এসব জায়গা থেকে সুরক্ষা সামগী কিনে অনেকেই ব্যবহার করছেন। মানহীন সুরক্ষা সামগ্রীর ব্যবহার করোনাভাইরাসের ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।
বুধবার সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, মাস্ক, গ্লাভস থেকে শুরু করে হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ বিভিন্ন ধরনের সামগ্রী ফুটপাতেই বিক্রি হচ্ছে। এসবের মান যাছাই করছে না কেউ। এক্ষেত্রে প্রশাসনও নির্বিকার।
একসময় যারা ফুটপাতে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করতেন, তারা এখন করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবকে কাজে লাগিয়ে সুরক্ষা সামগ্রী বিক্রেতা বনে গেছেন। এসব নিম্নমানের সুরক্ষা সামগ্রীর বন্ধে প্রশাসনেরও কোন উদ্যোগ এখন পর্যন্ত চোখে পড়েনি।
এ বিষয়ে গোলাপগঞ্জ উপজেলা আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাক্তার শাহিনুর ইসলাম শাহিন বলেন, এভাবে ফুটপাতে সুরক্ষা সামগ্রী বিক্রি আমাদের কঠিন বিপদে ফেলে দেবে। কারণ এগুলো মানহীন। আর যারা বেচাকেনা করছেন, তারা স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। ময়লা-আবর্জনা পরিবেশে সুরক্ষা সামগ্রী বিক্রি করা মানেই হচ্ছে সেসব পণ্যে আর সুরক্ষা রইল না। এসব সামগ্রী যারা ব্যবহার করছেন, তারা ধরে নিচ্ছেন সুরক্ষায় আছেন অর্থাৎ অজান্তেই তারা নিজের ক্ষতি করছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডা. মনিসর চৌধুরী বলেন, করোনা প্রতিরোধে সুরক্ষা সামগ্রী হতে হবে যথাযথ এবং অনুমোদিত। সব সুরক্ষা সামগ্রী ফুটপাতের যেন না হয়। তিনি আরও বলেন, যে হারে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, সুরক্ষা সামগ্রী যদি নকল আর ভেজাল হয়, তাহলে সর্বনাশ হয়ে যাবে।
গোলাপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুনুর রহমান বলেন, প্রশাসন চেষ্টা করছে যাতে কেউ যত্রতত্র সুরক্ষা সামগ্রী বিক্রি না করে। এসব বিক্রি বন্ধ করতে প্রত্যেক বাজারের বণিক সমিতির দায়িত্বশীলদের এ ব্যাপারে নজর দেওয়া উচিত বলেও তিনি জানান।
শুধু রাজু আহমদ নয়, তার পেশার আরও কয়েকজন গোলাপগঞ্জ বাজারের গ্লাভস-মাস্ক বিক্রি করছেন।
ফাহিম আহমদ নামের আরেকজন ভ্যানে ফেরি করে বিক্রি করছেন সুরক্ষা সামগ্রী। গোলাপগঞ্জ বাজারের প্রায় সকল ছোটখাটো কাপড় ব্যবসায়ী বিক্রি করছেন সুরক্ষা সামগ্রী মাস্ক ও গ্লাভস। করোনা থেকে বাঁচতে এসব জায়গা থেকে সুরক্ষা সামগী কিনে অনেকেই ব্যবহার করছেন। মানহীন সুরক্ষা সামগ্রীর ব্যবহার করোনাভাইরাসের ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।
বুধবার সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, মাস্ক, গ্লাভস থেকে শুরু করে হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ বিভিন্ন ধরনের সামগ্রী ফুটপাতেই বিক্রি হচ্ছে। এসবের মান যাছাই করছে না কেউ। এক্ষেত্রে প্রশাসনও নির্বিকার।
একসময় যারা ফুটপাতে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করতেন, তারা এখন করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবকে কাজে লাগিয়ে সুরক্ষা সামগ্রী বিক্রেতা বনে গেছেন। এসব নিম্নমানের সুরক্ষা সামগ্রীর বন্ধে প্রশাসনেরও কোন উদ্যোগ এখন পর্যন্ত চোখে পড়েনি।
এ বিষয়ে গোলাপগঞ্জ উপজেলা আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাক্তার শাহিনুর ইসলাম শাহিন বলেন, এভাবে ফুটপাতে সুরক্ষা সামগ্রী বিক্রি আমাদের কঠিন বিপদে ফেলে দেবে। কারণ এগুলো মানহীন। আর যারা বেচাকেনা করছেন, তারা স্বাস্থ্যবিধি মানছেন না। ময়লা-আবর্জনা পরিবেশে সুরক্ষা সামগ্রী বিক্রি করা মানেই হচ্ছে সেসব পণ্যে আর সুরক্ষা রইল না। এসব সামগ্রী যারা ব্যবহার করছেন, তারা ধরে নিচ্ছেন সুরক্ষায় আছেন অর্থাৎ অজান্তেই তারা নিজের ক্ষতি করছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডা. মনিসর চৌধুরী বলেন, করোনা প্রতিরোধে সুরক্ষা সামগ্রী হতে হবে যথাযথ এবং অনুমোদিত। সব সুরক্ষা সামগ্রী ফুটপাতের যেন না হয়। তিনি আরও বলেন, যে হারে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, সুরক্ষা সামগ্রী যদি নকল আর ভেজাল হয়, তাহলে সর্বনাশ হয়ে যাবে।
গোলাপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুনুর রহমান বলেন, প্রশাসন চেষ্টা করছে যাতে কেউ যত্রতত্র সুরক্ষা সামগ্রী বিক্রি না করে। এসব বিক্রি বন্ধ করতে প্রত্যেক বাজারের বণিক সমিতির দায়িত্বশীলদের এ ব্যাপারে নজর দেওয়া উচিত বলেও তিনি জানান।