বিজ্ঞাপন
পল্লব আচার্য্যঃ করোনাভাইরাসের কারনে সরকারী ছুটি ও লকডাউন ঘোষণা করায় দোকানপাট ও যানবাহন সীমিত আকারে চলছে,এর বিশেষ প্রভাব পড়েছে শ্রীমঙ্গলের গারো পুঞ্জিতে।
জানা গেছে, 'গারো’ সম্প্রদায়ের ৩৫ টি পরিবারের প্রায় ২ শতাধিক মানুষ বসবাস করেন শ্রীমঙ্গল উপজেলার কালীঘাট ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডে।
যা, ফিনলে চা কোম্পানির ফাঁড়ি বাগান সোঁনাছড়া চা বাগানে গারো টিলা নামে পরিচিত। শ্রীমঙ্গল শহর থেকে দূরত্ব বেশী হওয়ায় এবং যোগাযোগের জন্য যানবাহন অপ্রতুলতায় তারা বর্তমানে খুব কষ্টে জীবনযাপন করছেন।
গারো পুঞ্জি প্রধান জর্নেস সাংমা জানান এখন পর্যন্ত গারো পল্লীর বাসিন্দারা কোনো ধরণের সরকারি, বেসরকারি, সাহায্য সহযোগিতা পাননি।
তিনি বলেন,আমাদের পুঞ্জির ৩৫ টি পরিবারের মধ্যে ১৯ টি পরিবারের ১৯ জন স্থানীয় চা বাগানে স্থায়ী শ্রমিক হিসাবে কর্মরত রয়েছেন কিন্তু চা বাগানের একজনের রোজগারে বর্তমানে চলার মতন নয়। লক ডাউনের কারণে ১৯ পরিবারের অন্য উপার্জন সক্ষম সদস্যরা কাজে যেতে পারছেন না, এর বাহিরে অন্য ১৬ পরিবারের অনাহারে দিন কাটছে।
তিনি, গারো পুঞ্জিতে দ্রুত ত্রাণ পৌঁছে দেওয়ার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করেন।
জানা গেছে, 'গারো’ সম্প্রদায়ের ৩৫ টি পরিবারের প্রায় ২ শতাধিক মানুষ বসবাস করেন শ্রীমঙ্গল উপজেলার কালীঘাট ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডে।
যা, ফিনলে চা কোম্পানির ফাঁড়ি বাগান সোঁনাছড়া চা বাগানে গারো টিলা নামে পরিচিত। শ্রীমঙ্গল শহর থেকে দূরত্ব বেশী হওয়ায় এবং যোগাযোগের জন্য যানবাহন অপ্রতুলতায় তারা বর্তমানে খুব কষ্টে জীবনযাপন করছেন।
গারো পুঞ্জি প্রধান জর্নেস সাংমা জানান এখন পর্যন্ত গারো পল্লীর বাসিন্দারা কোনো ধরণের সরকারি, বেসরকারি, সাহায্য সহযোগিতা পাননি।
তিনি বলেন,আমাদের পুঞ্জির ৩৫ টি পরিবারের মধ্যে ১৯ টি পরিবারের ১৯ জন স্থানীয় চা বাগানে স্থায়ী শ্রমিক হিসাবে কর্মরত রয়েছেন কিন্তু চা বাগানের একজনের রোজগারে বর্তমানে চলার মতন নয়। লক ডাউনের কারণে ১৯ পরিবারের অন্য উপার্জন সক্ষম সদস্যরা কাজে যেতে পারছেন না, এর বাহিরে অন্য ১৬ পরিবারের অনাহারে দিন কাটছে।
তিনি, গারো পুঞ্জিতে দ্রুত ত্রাণ পৌঁছে দেওয়ার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করেন।