বিজ্ঞাপন
জাহিদ উদ্দিনঃ সিলেটের গোলাপগঞ্জের বাজারগুলোতে করোনা আতঙ্কের মধ্যে দাম বেড়ে নিত্যপন্যের। অভিযোগ রয়েছে, উপজেলার বাজারগুলোতে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সাধারণ মানুষের আতঙ্ককে পুঁজি করে কৃত্রিম সংকট তৈরির মাধ্যমে পণ্যের দাম বাড়িয়ে যাচ্ছেন।
আব্দুল মালিক নামের এক ক্রেতা জানান, গত ১০ দিন আগে যে চালের বস্তা ১৭০০টাকা দিয়ে কিনে ছিলাম এখন এই চালের বস্তা ২৪০০টাকা। এতে আমরা মধ্যবিত্তরা পড়েছি বেপাকে।
করিম আহমদ নামের আরেক ক্রেতা জানান, এই কয়েকদিন আগে পিয়াজের দাম ছিল ৪০টাকা কেজি কিন্তু দেশে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে পিয়াজের কেজি ৬০ থেকে ৭০টাকায় চলে গেছে।
গোলাপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুনুর রহমান বলেন, আমরা একদিকে প্রবাসীদের বুঝিয়ে বাড়িতে রাখা নিশ্চিত করতে হচ্ছে, আবার নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে হচ্ছে। আমাদের মনিটরিং অব্যাহত রয়েছে। বেশি দামে পণ্য কেনার সময় বিক্রেতার কাছ থেকে রশিদ সংগ্রহ করবেন।তাহলে উপজেলা প্রশাসন এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারবে।
তারা করোনা আতঙ্ককে কাজে লাগিয়ে চাল, ডাল, পেঁয়াজ, রসুনসহ বেশ কিছু পণ্যের দাম বাড়ছে ক্রমাগত। এ অবস্থায় বাজারে ভোগ্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে মাঠে নেমেছে প্রশাসন। যেসব ব্যবসায়ী পণ্যের নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি রাখছেন, তাদের জরিমানাও করছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
এখন পর্যন্ত পৃথক অভিযানে ১লক্ষ ৮৯হাজার টাকা আদায় করা হয়। তারপরও কমছে না এসব পণ্যের দাম। কিন্তু প্রশাসন যখন মাঠে নামে তখন পিয়াজ, চাউলসহ কিছু নিত্যপণ্যের কমিয়ে দেয় ব্যবসায়ীরা।
তবে ব্যসায়ীরা বলছে অন্য কথা। তাদের দাবি, করোনা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ার পর সাধারণ মানুষ প্রয়োজনের তুলনায় বেশি পরিমাণ পণ্য কিনে মজুদ রাখছে। এজন্য সাময়িকভাবে বাজারে কিছু পণ্যের সংকট দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় তারাও অতিরিক্ত দামে পণ্য কিনেছেন। তাই আগের দামে বিক্রি করলে লোকসান গুনতে হবে তাদের সরেজমিন স্থানীয় বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সপ্তাহের ব্যবধানে গোলাপগঞ্জে চালের দাম আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে। মোটা চালের দাম কেজিপ্রতি ৬ থেকে ৮ টাকা বেড়েছে। এছাড়া চিকন চাল বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ টাকা। ৫০ টাকার রসুন ১০০ টাকায় এবং ৪০ টাকার পেঁয়াজ ৬০ টাকা কেজিতে বিক্রি করতে দেখা যায়।
আব্দুল মালিক নামের এক ক্রেতা জানান, গত ১০ দিন আগে যে চালের বস্তা ১৭০০টাকা দিয়ে কিনে ছিলাম এখন এই চালের বস্তা ২৪০০টাকা। এতে আমরা মধ্যবিত্তরা পড়েছি বেপাকে।
করিম আহমদ নামের আরেক ক্রেতা জানান, এই কয়েকদিন আগে পিয়াজের দাম ছিল ৪০টাকা কেজি কিন্তু দেশে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে পিয়াজের কেজি ৬০ থেকে ৭০টাকায় চলে গেছে।
গোলাপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামুনুর রহমান বলেন, আমরা একদিকে প্রবাসীদের বুঝিয়ে বাড়িতে রাখা নিশ্চিত করতে হচ্ছে, আবার নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে হচ্ছে। আমাদের মনিটরিং অব্যাহত রয়েছে। বেশি দামে পণ্য কেনার সময় বিক্রেতার কাছ থেকে রশিদ সংগ্রহ করবেন।তাহলে উপজেলা প্রশাসন এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারবে।