বিজ্ঞাপন
জিভি২৪ নিউজঃ আজ থেকে বিয়ানীবাজার পৌরসভাসহ উপজেলার সর্বত্র একসঙ্গে দুজন চলাচল না করার এবং জরুরী প্রয়োজন ছাড়া ঘর হতে বের না হবার নির্দেশ দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মৌসুমী মাহবুব। এছাড়া বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) থেকে আগামী ৪ এপ্রিল পর্যন্ত গণপরিবহন (বাস, সিএনজি ও মাইক্রো) চলাচলেও নিষেধাজ্ঞাসহ কোন ধরনের গনজমায়েত ও চায়ের দোকানে আড্ডা এবং টিভি না রাখতে নির্দেশ দিয়েছেন।
গতকাল বুধবার (২৫ মার্চ) বিকালে তিনি প্রশাসনিক এ নির্দেশনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ফেসবুক পেইজে আপলোড করেন এবং উপজেলাবাসীকে এ নিদের্শনা মেনে চলার আহবান জানান। করোনা ভাইরাস সংক্রমন প্রতিরোধে মাঠ পর্যায়ের প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করতে মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মৌসুমী মাহবুব বলেন, মূলত সবার জন্য হোম কোয়ারেন্টাইন মেনে চলার বিষয়টি জোর দিতে সেনাবাহিনী তৎপরতা চালাবে। দুইজনকে একসাথে চলতে দেয়া হবে না। মোটর সাইকেলে একজন চলাচল করলেও তাকে জবাবদিহি করা হবে। কারণ জরুরী প্রয়োজন ছাড়া কেউ যাতে বাড়ি থেকে বের না হয় সে বিষয়টি দেখবে সেনাবাহিনী।
এদিকে, এর আগে গত রোববার থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিদের্শনায় বিয়ানীবাজার পৌরশহরসহ সকল হাট-বাজারে গণজমায়েত ও হোটেল রেস্তুরায় টিভি চালানো বন্ধ করা হয়। রেস্তুরা খোলা থাকলেও সেখানে বসে খাবার খাওয়া বন্ধ ঘোষণা করেছেন। তবে ঔষধ ও নিত্যপণ্যের দোকান (কাঁচাবাজার, মুদি ও মাছবাজার) খোলা রাখা যাবে।
গতকাল বুধবার (২৫ মার্চ) বিকালে তিনি প্রশাসনিক এ নির্দেশনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ফেসবুক পেইজে আপলোড করেন এবং উপজেলাবাসীকে এ নিদের্শনা মেনে চলার আহবান জানান। করোনা ভাইরাস সংক্রমন প্রতিরোধে মাঠ পর্যায়ের প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করতে মাঠে থাকবে সেনাবাহিনী।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মৌসুমী মাহবুব বলেন, মূলত সবার জন্য হোম কোয়ারেন্টাইন মেনে চলার বিষয়টি জোর দিতে সেনাবাহিনী তৎপরতা চালাবে। দুইজনকে একসাথে চলতে দেয়া হবে না। মোটর সাইকেলে একজন চলাচল করলেও তাকে জবাবদিহি করা হবে। কারণ জরুরী প্রয়োজন ছাড়া কেউ যাতে বাড়ি থেকে বের না হয় সে বিষয়টি দেখবে সেনাবাহিনী।
এদিকে, এর আগে গত রোববার থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিদের্শনায় বিয়ানীবাজার পৌরশহরসহ সকল হাট-বাজারে গণজমায়েত ও হোটেল রেস্তুরায় টিভি চালানো বন্ধ করা হয়। রেস্তুরা খোলা থাকলেও সেখানে বসে খাবার খাওয়া বন্ধ ঘোষণা করেছেন। তবে ঔষধ ও নিত্যপণ্যের দোকান (কাঁচাবাজার, মুদি ও মাছবাজার) খোলা রাখা যাবে।