বিজ্ঞাপন
জিভি২৪ ডেস্কঃ সুনামগঞ্জে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রীদের পর্ন ছবি দেখানো ও যৌন হেনস্তার অভিযোগে গিয়াস উদ্দিন নামের এক প্রধান শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে স্থানীয় পুলিশ।
আটক গিয়াস উদ্দিন মাইজবাড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও শহরের বিলপাড় এলাকার বাসিন্দা।
মঙ্গলাবর ১১ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মাইজবাড়ি এলাকা থেকে ঐ প্রধান শিক্ষককে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, জেলার মাইজবাড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির চার ছাত্রীকে কিছু দিন ধরে নানা অজুহাতে বিদ্যালয়ের ছাদে নিয়ে যেতেন প্রধান শিক্ষক গিয়াস উদ্দিন। সেখানে তাদের মোবাইলে পর্ন ছবি দেখাতেন তিনি। পর্ণ ছবি না দেখালে পরীক্ষায় ফেল ও নানা ভয়ভীতি দেখাতেন। মঙ্গলবারও চার ছাত্রীর মধ্যে দুই ছাত্রীকে ছাদে নিয়ে পর্ন দেখানোর চেষ্টা করেন। অন্য দুই ছাত্রী বিষয়টি তাদের অভিভাবকদের জানান।
ঘটনাটি জানাজানানি হয়ে গেলে স্থানীয় মানুষজন বিদ্যালয় ঘেরাও করে শিক্ষককে মারধর করেন। পরে খবর পেয়ে সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত শিক্ষককে তাদের হেফাজতে নিয়ে আসে।
ছাত্রীদের অভিভাবকরা জানান, বেশ কিছু দিন ধরেই শিক্ষক গিয়াস উদ্দিন নানা অজুহাতে ছাত্রীদের ছাদে নিয়ে ছাত্রীদের খারাপ ছবি দেখাতো। হাত ধরে টানাটানি করতো। ছবি না দেখলে নানা ভাবে হয়রানি করতো। আজ একই কাজ করলে এলাকাবাসী নিয়ে আমরা বিদ্যালয় ঘেরাও করি। আমরা এ ব্যাপারে থানায় অভিযোগ দিব।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্ত (ওসি) সহিদুর রহমান জানান, বিদ্যায়লয়ের শিক্ষককে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে।
আটক গিয়াস উদ্দিন মাইজবাড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও শহরের বিলপাড় এলাকার বাসিন্দা।
মঙ্গলাবর ১১ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মাইজবাড়ি এলাকা থেকে ঐ প্রধান শিক্ষককে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানান, জেলার মাইজবাড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির চার ছাত্রীকে কিছু দিন ধরে নানা অজুহাতে বিদ্যালয়ের ছাদে নিয়ে যেতেন প্রধান শিক্ষক গিয়াস উদ্দিন। সেখানে তাদের মোবাইলে পর্ন ছবি দেখাতেন তিনি। পর্ণ ছবি না দেখালে পরীক্ষায় ফেল ও নানা ভয়ভীতি দেখাতেন। মঙ্গলবারও চার ছাত্রীর মধ্যে দুই ছাত্রীকে ছাদে নিয়ে পর্ন দেখানোর চেষ্টা করেন। অন্য দুই ছাত্রী বিষয়টি তাদের অভিভাবকদের জানান।
ঘটনাটি জানাজানানি হয়ে গেলে স্থানীয় মানুষজন বিদ্যালয় ঘেরাও করে শিক্ষককে মারধর করেন। পরে খবর পেয়ে সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত শিক্ষককে তাদের হেফাজতে নিয়ে আসে।
ছাত্রীদের অভিভাবকরা জানান, বেশ কিছু দিন ধরেই শিক্ষক গিয়াস উদ্দিন নানা অজুহাতে ছাত্রীদের ছাদে নিয়ে ছাত্রীদের খারাপ ছবি দেখাতো। হাত ধরে টানাটানি করতো। ছবি না দেখলে নানা ভাবে হয়রানি করতো। আজ একই কাজ করলে এলাকাবাসী নিয়ে আমরা বিদ্যালয় ঘেরাও করি। আমরা এ ব্যাপারে থানায় অভিযোগ দিব।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্ত (ওসি) সহিদুর রহমান জানান, বিদ্যায়লয়ের শিক্ষককে থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে।